মহামারী করোনাভাইরাসে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো আক্রান্ত ও মৃত বেড়েই চলেছে। ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছে দুই লাখ ৩১ হাজার ৪৯৫ জন। মারা গেছে এক হাজার ৮২২ জন মানুষ।
স্বাস্থ্য
দেশে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এসময় নতুন করে ৭ জনের শরীরে এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু না হলেও ৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
মহামারী করোনাভাইরাসে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ও মৃত বেড়েছে। আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ ৪২ হাজার ১৯৯ জন মানুষ। মারা গেছে ৮৮৯ জন।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এ সময় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরো চারজন।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৪ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৭৬৪ জন।
আজ সারা দেশে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী ২৫ লাখ এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ১ কোটি ৯৫ লাখ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু হয়েছে।
মহামারী করোনাভাইরাসে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছে ৮৬ হাজার ১৭৪ জন। মারা গেছে ৫১৮ জন।
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু না হলেও চার জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।রোববার (১৯ ফেব্রুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ পর্যন্ত দেশে করোনায় মোট মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৪৫ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩০৪ জন। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৭ লাখ ৯০ হাজার ৫৪৪ জনে।
গত বছরের ১৪ নভেম্বর থেকে চলতি ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঠান্ডাজনিত রোগে সারাদেশে ১০৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ইনফেকশনসে (এআরআই) ১০৬ জন এবং ডায়রিয়ায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৭৪৩ জনে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে পাঁচজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের নিয়ে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো ৩৮ জনে। তবে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি।
অ্যাডিনো ভাইরাসের এমন প্রতিপত্তিতে শঙ্কায় সাধারণ মানুষ থেকে চিকিৎসক। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা এই ধরনের অসুখের শিকার হচ্ছেন বেশি। জ্বর-সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত শিশুরোগীর ভিড় উপচে পড়ছে ভারতের কলকাতাসহ বিভিন্ন জেলার সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে।
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৭ কোটি ৮২ লাখ অতিক্রম করেছে। সর্বশেষ বৈশ্বিক পরিসংখ্যান অনুসারে, শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৭ কোটি ৮২ লাখ ৫৫ হাজার ৫১০ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া এ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ৬৭ লাখ ৮৭ হাজার ৫৪৭ জনে দাঁড়িয়েছে।