রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের মাস মাহে রমজান। দেখতে দেখতে পেরিয়ে গেছে এবারের রমজানের ২০ দিন। তবে রমজানের শেষের ১০ দিনের বেজোড় রাতের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। শেষ দশকের যেকোনো এক বিজোড় রাতে পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছে। বিভিন্ন হাদিসে এই বিজোড় রাতে শবে কদরের সন্ধানও করতে বলা হয়েছে।
আমল
আল্লাহতায়ালা জিন ও মানবজাতির জন্য তার কর্মের প্রতিদানস্বরূপ মৃত্যুর পর দুটি স্থান সৃষ্টি করে রেখেছেন। ১. নেককার বান্দা-বান্দিদের জন্য জান্নাত। ২. আল্লাহর নাফরমানদের জন্য জাহান্নাম।
রহমত, মাগফিরাত এবং নাজাতের মাস হলো রমজান। অন্য সব মাস থেকে এ মাসটি অধিক ফজিলতপূর্ণ। রমজান মাসের একটি নফল ইবাদত অন্য মাসের একটি ফরজ ইবাদতের সমান। মাসটিতে রয়েছে চারটি আমল বিশেষ।
বিড়ি শিল্পে ট্যাক্স ও অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহারসহ চার দফা দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে বৃহত্তর রংপুর অঞ্চল বিড়ি শ্রমিক ইউনিয়ন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বেলা ১১ টার দিকে রংপুর কালেক্টরেট সুরভি উদ্যান এর সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন তারা।
রমজান আল্লাহর নৈকট্য ও পুণ্য লাভের সর্বোত্তম সময়। কেননা রমজান মাসে আল্লাহ রহমতের দুয়ার খুলে দেন এবং প্রতি নেক কাজের প্রতিদান বহু বৃদ্ধি করেন।
শাবান মাসের ১৫ তারিখের রাত (১৪ তারিখ দিবাগত রাত) হলো পবিত্র শবে বরাত। ফারসি ভাষায় শব অর্থ রাত এবং বরাত অর্থ মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত।
জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়া এবং জান্নাতে প্রবেশ করা মুমিনের সবচেয়ে বড় সাফল্য। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘জীবমাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে।
ইসলামে জুমার দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। জুমার দিনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো—
প্রকৃতি মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলার কর্তৃক সৃষ্ট, তিনি কর্তৃক পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত। মোট কথা প্রকৃতি আল্লাহর দান। আর তাই মহান রব পৃথিবীর বুকে মানুষসহ বিভিন্ন প্রাণীর বসবাসের উপযোগী করেই প্রকৃতিকে সাজিয়েছেন।
জাহান্নাম হলো পরলোকের এমন একটি বিশাল জায়গায়, যেখানে বিভিন্ন শাস্তির জন্য ভিন্ন ভিন্ন এলাকা নির্ধারিত আছে। সেগুলোকে প্রধানত সাত ভাগে ভাগ করা হয়েছে।