কথায় আছে, ‘অ্যান অ্যাপেল আ ডে কিপস ডিজিজ অ্যাওয়ে’। আর এই বাক্যকে একদম ফুল মার্কস দিচ্ছেন পৃথিবীর প্রথম সারির সব চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদরা।
কোলেস্টের
কোলেস্টেরলকে বলা হয় নীরব ঘাতক। অথচ এই চর্বিযুক্ত পদার্থ দেহে নতুন কোষ গঠনে সাহায্য করে। সমস্যা হলো, দেহে যখন কোলেস্টেরল সহনীয় মাত্রা পার করে ফেলে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের জন্য অনেকে অনেক পন্থার আশ্রয় নেন।
বয়স বাড়লে শরীরে বাসা বাঁধে কোলেস্টেরলের মতো অসুখ। মানুষের দেহে মূলত দু’ধরনের কোলেস্টেরল পাওয়া যায়। ‘হাই ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন’ বা ‘এইচডিএল’ এবং ‘লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন’ বা ‘এলডিএল’।
ডায়েট করলে দ্রুত ওজন ঝরে, এ কথা ঠিক। তবে সেই ওজন দীর্ঘ দিন ধরে রাখা যায় না। শরীরে মেদ জমার সবচেয়ে বড় কারণ আমাদের অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন। অতিরিক্ত ওজন মানেই ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগ এমনকি ক্যানসারের মতো বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ে।
কোভিড পরবর্তী সময়ে নানা রকম সমস্যা জাঁকিয়ে বসেছে শরীরে। এর মধ্যে অন্যতম হল কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড বেড়ে যাওয়া।
কোলেস্টেরলের কথা হলেই গরু ও খাসির গোশতের কথাই আমাদের প্রথম চিন্তায় আসে। এমনকি রেস্তোরাঁতে বুফে আয়োজনে অনেকেই গরু ও খাসির গোশতের পদ পাতে তুলতে গিয়েও নিজেকে সরিয়ে নিয়ে আসেন।
শীতকালীন সবজি বাঁধাকপিতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান যা শীতকালীন বিভিন্ন রোগবালাই থেকে দেহকে রক্ষা করতে ভূমিকা রাখে।
আমেরিকার ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, যারা প্রতিদিন ১২০ গ্রামের মতো পনির খান, তাদের ওজন বাড়ে না বরং তাদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা আরো কমে।