রমজানের মাসের প্রথম কার্যদিবসেই শেয়ারবাজারে বড় দরপতন হয়েছে। টানা চার কার্যদিবস দরপতন হলো দেশের পুঁজিবাজারে। ফলে শেষ ২০ কার্যদিবসের মধ্যে ১৭ কার্যদিবসেই দরপতন ঘটলো শেয়ার বাজারে।
শেয়ারবাজার
ফ্লোর প্রাইস (দরপতনের সর্বনিম্ন সীমা) তুলে নেওয়ায় পর সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে। আধা ঘণ্টায় ডিএসইর লেনদেন ১৯৯ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ লেনদেনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে দেশের উভয় শেয়ারবাজারের লেনদেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক পয়েন্ট বেড়েছে সাত পয়েন্ট এবং চট্টগ্রামের স্টক ১৪ পয়েন্ট বেড়েছে, যা সাড়ে পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
পুঁজিবাজারের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, চলতি মাসের ৪র্থ সপ্তাহে পুঁজিবাজার চার দিনে ১০ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা মূলধন বৃদ্ধি হয়েছে।
প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মঙ্গলবার মূল্যসূচকের বড় পতন হয়েছে। তবে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
মামলার ভয়কে দূরে ঠেলে শেয়ারবাজারের ভয়াবহ দরপতনের প্রতিবাদে মতিঝিলে অবস্থিত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) আগের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন বিনিয়োগকারীরা।