সোমবার ৮ এপ্রিল পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ। বছরের প্রথম এই সূর্যগ্রহণের সাক্ষী থাকবেন অনেকে। সূর্যগ্রহণ একটি মহাজাগতিক ঘটনা।
সূর্যগ্রহণ
মহাজাগতিক দৃশ্যের সাক্ষী হচ্ছে বিশ্ব। পৃথিবীতে ঘটছে চলতি বছরের প্রথম পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ। আর এ বিরল সূর্যগ্রহণের সাক্ষী প্রথম হয়েছে মেক্সিকো। চাঁদ সূর্যকে ঢেকে দিতে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে সে দৃশ্য প্রথম দেখতে মেক্সিকোর মাজাতলান শহরে ভিড় করেছে মানুষ।
আজ ৫০ বছরের মধ্যে দীর্ঘতম বিরল সূর্যগ্রহণ ঘটবে। সোমবার এই বিরল সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হতে যাচ্ছে বিশ্ব। সূর্যগ্রহণের ঘটনাটি নাসা সরাসরি সম্প্রচার করবে।
চন্দ্র ও সূর্যগ্রহণ কোনো আনন্দদায়ক বিষয় নয়, বরং এর মাধ্যমে মানব সম্প্রদায়কে ভয়াবহ কেয়ামতের কথা স্মরণ করানো হয়। ইসলাম বলে চন্দ্র-সূর্যের আলো নিষ্প্রভ হওয়া মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলার অসীম কুদরতের খেলা, যা তিনি মানুষকে সতর্ক করার উদ্দেশ্যে করে থাকেন।
বিরল এক সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হতে চলেছে বিশ্ব। আগামী ৮ এপ্রিল মেক্সিকো, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা হবে এই গ্রহণটি। পরে উত্তর আমেরিকা ঘুরে যাবে এ পূর্ণ সূর্যগ্রহণ।
২০২৪ সালের প্রথম সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে ৪ এপ্রিল। এই গ্রহণ মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দৃশ্যমান হবে। এখন মানুষ জানতে চাইছেন, সত্যিই কি সেই সময় সূর্যগ্রহণ দৃশ্যমান হবে?
মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, আগামী ২০ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের সময় এক বিরল মহাজাগতিক দৃশ্যের সাক্ষী হবে পৃথিবী। ওই বিরল সূর্যগ্রহণের নাম হাইব্রিড সূর্যগ্রহণ বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ হবে আজ। এটি বছরের দ্বিতীয় এবং শেষ সূর্যগ্রহণ। এই বছর আগের সূর্যগ্রহণটি ছিল ১০ জুন। যখন চাঁদ সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে চলে যায় এবং সূর্যকে আড়াল করে তখন সূর্যগ্রহণ ঘটে। বিশ্বের কিছু জায়গা থেকেই এই সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে।
রোববার আকাশ পর্যবেক্ষণকারীরা পশ্চিম আফ্রিকা থেকে আরব উপদ্বীপ, ভারত ও চীনের দক্ষিণাঞ্চল থেকে সূর্য গ্রহণকালে বিরল দৃশ্য ‘রিং অব ফায়ার’ দেখতে পাবেন।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সারাবিশ্ব এমন এক সূর্যগ্রহণ দেখবে যা শেষবার পৃথিবীর মানুষ দেখেছিল ১৭২ বছর আগে। এ সূর্য গ্রহণের সময় সূর্যের চারপাশে থাকবে এক আগুনের বলয়। বিজ্ঞানীরা যাকে বলেন ‘রিং অব ফায়ার’।