ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ এবং এডিস নামের এক ধরনের স্ত্রী মশার কামড়ে এ রোগ হয়।
লাইফস্টাইল
পৃথিবীর নানা প্রান্তে লকডাউন শিথিল করার সাথে সাথে জনস্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিভিন্ন জায়গায় থার্মাল ইমেজিং ক্যামেরার ব্যবহার বাড়তে দেখা যাচ্ছে।
করোনাভাইরাসের বিস্তার এবং প্রাণহানি নিয়ে বিশ্বজুড়ে বেড়েই চলেছে।
করোনাভাইরাস থেকে কীভাবে নিরাপদে থাকা যায়, তা নিয়ে অনেক ধরণের পরামর্শ ভেসে বেড়াচ্ছে ইন্টারনেটে।
সামাজিক দূরত্ব, মাস্ক, হাত ধোয়ার কথা মানুষ শুনছে প্রতিদিন। কিন্তু বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রবণতা সম্পর্কে যে পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে তাতে এখনি স্বাস্থ্য সুরক্ষার এই পন্থাগুলো ছাড়া জীবনযাপনের কোন বিকল্প নেই।
করোনাভাইরাসের মহামারির এই সময় এখন অন্যতম ভরসা মাস্ক, গ্লাভস, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, সাবানের মতো জিনিসগুলো।
প্রথমে মনে হয়েছিল ঘরে থাকলে ও খুব করে নিয়ম মানলে করোনা ঘেঁষতে পারবে না কাছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে মাস্ক পড়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। বাইরে বের হলেই মাস্ক পড়া বাধ্যতামূলক।
করোনাভাইরাসের এই সময়ে শিশুদের প্রতি বেশি যত্নশীল হতে হবে। কারণ শিশুদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায় যে কোনো রোগে তারা সহজে আক্রান্ত হয়।
বছর ঘুরে আবার চলে এসেছে পবিত্র রমজান মাস। রমজান মাসে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার থেকে বিরত থাকেন।
শুধু আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশি নয়, করোনা ছড়াতে পারে অপিরচ্ছন্ন থাকলেও। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দৈনন্দিন জীবনের এমন কিছু অভ্যাস আছে যা করোনার সংক্রমণ বাড়াতে ভূমিকা রাখে। যেমন-
করোনায় আক্রান্ত রোগীদের আতঙ্কিত হওয়ার মতো উপসর্গটি হচ্ছে শ্বাসকষ্ট। নিয়মিত কিছু ব্যায়াম ও চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে করোনায় আক্রান্ত হওয়া থেকে নিজেকে মুক্ত রাখা যায়।
করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) সংক্রমিত হওয়ার দ্বিগুণ ঝুঁকিতে রয়েছেন বর্তমান ও সাবেক ধূমপায়ীরা। এছাড়া যারা ই-সিগারেট ব্যবহার করেন তারাও এই ঝুঁকির আওতাধীন।
খাবার টেবিলে কত দ্রুত করোনাভাইরাস ছড়িয়ে যায়? এমন প্রশ্ন বর্তমান পরিস্থিতিতে সবার মাথাই উঁকি মারে। আর এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে মাঠে নেমেছিলো জাপানের ব্রডকাস্টিং অ্যাজেন্সি।
প্রতিদিন চাল ধুয়ে যে পানিটুকু আপনি ফেলে দেন, সেই পানিতেই নিতে পারেন আপনার চুলের যত্ন। অবাক হচ্ছেন? অবাক হলেও সত্যি যে এই চাল ধোয়া পানিই চুল সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
করোনাভাইরাসের যেহেতু কোনো প্রতিষেধক নেই এ কারণে বারবার শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর ওপর জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।