আনন্দ মিছিল ও ছাত্র সমাবেশে ইবিতে প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উদযাপন

আনন্দ মিছিল ও ছাত্র সমাবেশে ইবিতে প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উদযাপন

আনন্দ মিছিল ও ছাত্র সমাবেশে ইবিতে প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উদযাপন

বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার ৪৩তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আনন্দ মিছিল করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগ।বুধবার (১৭ মে) সকাল ১১টার দিকে এ মিছিল করেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।

শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত এবং সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের নেতৃত্বে সংগঠনটির দলীয় টেন্ট থেকে আনন্দ মিছিল বের হয়। এসময় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তন্ময় সাহা টনি, বনি আমিন, আল-আমিন, আরিফুল ইসলাম, রাকিবুল ইসলাম, মামুনুর রশিদ, হোসাইন মজুমদার, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হাসান ও ছাত্রলীগ নেতা শাহিন আলমসহ অন্যান্য নেতা-কর্মীরা অংশ নেন। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে অনুষদ ভবনসংলগ্ন বটতলায় এসে সংক্ষিপ্ত ছাত্রসমাবেশে মিলিত হয়।

সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন, ‘১৯৮১ সালের আজকের এ দিনে আমাদের নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা এদেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য এসেছিলেন। এ স্বদেশ প্রত্যাবর্তন প্রমাণ করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও প্রতিষ্ঠায় ও দেশের মানুষের দুর্দিনে দেশনেত্রী শেখ হাসিনা সবসময় আস্থাশীল হয়ে থাকবেন।’

শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, ‘আজকের দিনটি আমাদের জন্য একটি অত্যন্ত আনন্দের দিন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যার দীর্ঘ ৬ বছর পর বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা মাতৃভূমিতে ফেরেন এবং দেশের জনগণ তাকে গ্রহণ করে। তিনি আসতে পারায় আজকের বাংলাদেশ এভাবে উন্নয়নের মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে।’

প্রসঙ্গত, ১৯৮১ সালের এই দিনে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের মাটিতে পা রাখেন। তিনি ১৭ মে বিকাল সাড়ে ৪টায় তিনি ভারতের দিল্লি থেকে ঢাকার কুর্মিটোলা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর প্রথমবারের মতো দেশে ফেরেন।