লাইফস্টাইল

ছুটির দিন সকালে বা বিকেলে নাশতা হিসেবে প্যানকেক বানাতে পারেন। শিশু থেকে বয়স্ক—সবাই খেতে পারবেন এটি।

পানির অপর নাম জীবন। পর্যাপ্ত পানি না খাওয়ার অভ্যাসে শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যায়, যার ফলাফল হতে পারে গেঁটে বাত, কিডনিতে পাথর কিংবা হার্টের জটিলতা পর্যন্ত।

শীত এলেই শুরু হয় বিট-গাজরের মৌসুম। লাল রঙের সবজি বিট খাবারে মিশলেই রং লাল হয়ে যায় বলে অনেকে যেমন পছন্দ করেন, তেমনই অপছন্দও করেন অনেকেই।

ইদানীং পুষ্টিবিদদের মধ্যে রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ নিয়ে আগ্রহ বেড়েছে। কাঁচকলায় প্রচুর পরিমাণে রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ ও উপকারী ফাইবার ‘পেকটিন’ পাওয়া যায়।

পালং শাক দিয়ে তৈরি করা যায় অসাধারণ সব সুস্বাদু খাবার। এটি শুধু পুষ্টিকরই নয়, স্বাদেও অনন্য।

গরম ভাতের সঙ্গে একটু শাক ভাজি কিংবা তরকারি হলে আর কিছু লাগে না। শাক যেমন মুখরোচক, তেমনি স্বাস্থ্যকর। তবে খেয়াল করে দেখবেন, অনেক বাড়িতেই রাতে খাবার পাতে শাকজাতীয় খাবার রাখা হয় না।

ডায়াবেটিসকে মাদার অব ডিজিজ বলা হয়। কারণ এই একটি রোগই আরও অনেক রোগের কারণ হয়। তাই ডায়াবেটিস রোগীকে সবসময় থাকতে হয় সাবধানে। 

শীত তো চলেই এলো। বাজারে উঠতে শুরু করেছে রঙিন আর পুষ্টিকর সব সবজি। সেসব সবজি স্বাদেও অনন্য। শীতের সবজি আপনি খেতে পারেন নানা স্বাস্থ্যকর উপায়ে।

শীত পড়তে শুরু করলেই শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হতে শুরু করে। বিশেষ করে চার দেয়ালে বন্দি এই শহুরে জীবনে এর প্রভাব বেশি দেখা যায়। তার অবশ্য বিজ্ঞানসম্মত কারণও রয়েছে।

সকালে দাঁত ব্রাশ করতে গেলেন। দাঁতের সঙ্গে ব্রাশ ছোঁয়াতেই ঘটল বিপত্তি। ব্রাশ রক্তে ভেজা। আসলে মাড়ি থেকে রক্ত ঝরার এই সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। 

আলু ছাড়া আমাদের সবজির ঝুড়ি অসম্পূর্ণ। এই সবজি কেবল সাশ্রয়ী মূল্যেরই নয়, বরং আলু পরোটা, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, আলু ভর্তা, যেকোনো ঝোলের তরকারি থেকে শুরু করে এবং অন্যান্য বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। 

আমাদের জীবনে কিছু বিষয় আছে যেগুলোকে আমরা স্বভাবতই ‘খারাপ’ বা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মনে করি। কিন্তু বিজ্ঞান বলছে, সব সময় চোখে দেখা বা প্রচলিত ধারণাই ঠিক নয়। অনেক অভ্যাস আছে যেগুলোকে আমরা নেতিবাচক ভাবি, অথচ সঠিক মাত্রায় করলে সেগুলো শরীর ও মনের জন্য আশ্চর্য উপকার বয়ে আনে।

বিকেল হলেই ঠান্ডা বাতাস বইতে শুরু করে। শীত-আসি আসি করছে। এমন দিনে বিকেলের নাস্তায় রাখতে পারেন মিষ্টি কুমড়ার স্যুপ।

আমাদের দেশীয় সংস্কৃতিতে রাতে শোবার আগে এক গ্লাস গরম দুধ পান করার অভ্যাস দীর্ঘকাল ধরে চলে আসছে।

পুষ্টিগুণে ভরপুর এক খাবার মাছ, খেতেও বেশ। তবে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় মাছের আঁশটে গন্ধ নিয়ে।

সচরাচর আমরা চায়ের সঙ্গে আদা খেলেও কফির সঙ্গে আদা শুনলে স্বভাবতই মানুষ চমকে উঠতে পারেন। তবে বিজ্ঞান বলছে কফির সঙ্গে আদা মিশিয়ে খেলে শরীর গরম থাকে, সর্দি-কাশি ও গলাব্যথার মতো সমস্যায় আরাম মেলে, হজমশক্তি ভালো হয় এবং বিপাক ক্রিয়া দ্রুত হয়।