ইসলাম

মৃত্যুর পর প্রাণীদের আত্মা কোথায় যায়?

মৃত্যুর পর প্রাণীদের আত্মা কোথায় যায়?

মানুষের মৃত্যু পরবর্তী জীবন নিয়ে কোরআন ও হাদিসে স্পষ্ট বর্ণনা আছে। তবে প্রাণী, পশু-পাখির মৃত্যু পরবর্তী জীবন নিয়ে স্পষ্ট তেমন কিছু না থাকলেও কিয়ামতের ময়দান এবং এরপরে তাদের অবস্থান নিয়ে হাদিসের বিভিন্ন বর্ণনা রয়েছে।

নৈতিকতা বিকাশে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব

নৈতিকতা বিকাশে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব

বর্তমান শিশুরা একাডেমিক পড়ালেখার পাশাপাশি বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে থাকে। এর মধ্যে অন্যতম প্রযুক্তি জ্ঞান, ইংরেজি শেখা, বিভিন্ন খেলায় পারদর্শিতা অর্জন ইত্যাদি। বর্তমান সমাজব্যবস্থায় এ সব বিষয় সম্পর্কে জানার যেমন দরকার আছে, তেমনি শিশুর মাঝে ধর্মীয় মূল্যবোধ ও ধর্মচর্চার শিক্ষা দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

কুরআনের ধারাবাহিক তাফসীর (সূরা আল বাকারাহ # ২৬১ - ২৬২ আয়াত)

কুরআনের ধারাবাহিক তাফসীর (সূরা আল বাকারাহ # ২৬১ - ২৬২ আয়াত)

তাফসীর হলো আল-কুরআনের আয়াতসমূহের অন্তর্নিহিত শিক্ষা, বিধান ও উদ্দেশ্যের বিশদ ব্যাখ্যা। এর মাধ্যমে মুমিনরা আল্লাহর হেদায়েতের আলোতে জীবনকে সাজাতে সক্ষম হয়। মহান রব আমাদেরকে কুরআন বুঝে সে অনুযায়ী চলার সৌভাগ্য দিন।

একাকী নামাজরত ব্যক্তির অনুসরণ করে নামাজ আদায় করলে শুদ্ধ হবে?

একাকী নামাজরত ব্যক্তির অনুসরণ করে নামাজ আদায় করলে শুদ্ধ হবে?

প্রশ্ন : আমার বাবা একাকী মাগরিবের নামাজ পড়ছিলেন, এ সময় আমার এক ভাই তাঁর পাশে গিয়ে তাঁর অনুসরণ করে নামাজে দাঁড়িয়ে যায়। আমার ভাইয়ের নামাজ কি শুদ্ধ হবে? আমার বাবা তো তাকে মুক্তাদি হিসেবে নিয়ত করে নামাজ শুরু করেননি।

কল্যাণ লাভের সর্বোত্তম দোয়া

কল্যাণ লাভের সর্বোত্তম দোয়া

মানবজীবনের লক্ষ্য শুধু দুনিয়া নয়, বরং দুনিয়া ও আখেরাতের সম্মিলিত সফলতা। একজন মুমিনের কামনা থাকে দুনিয়ায় শান্তি ও পরকালে মুক্তির। এই দ্বৈত কল্যাণ লাভের জন্য রাসুলুল্লাহ (স.) একটি দোয়া শিখিয়েছেন, যা সর্বোত্তম দোয়া হিসেবে বিবেচিত।

জাহান্নামের অভিশপ্ত বৃক্ষ জাক্কুম: এক ফলেই কুপোকাত

জাহান্নামের অভিশপ্ত বৃক্ষ জাক্কুম: এক ফলেই কুপোকাত

পবিত্র কোরআনে জাহান্নামের ভয়াবহ শাস্তির বিবরণ প্রসঙ্গে একটি অভিশপ্ত বৃক্ষের কথা বর্ণনা করা হয়েছে, যার নাম 'জাক্কুম'। এই বৃক্ষ জাহান্নামবাসীদের জন্য আল্লাহর বিশেষ শাস্তির ব্যবস্থা, যা সীমালঙ্ঘনকারীদের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

ঘুম থেকে জাগার পর ৫ গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত

ঘুম থেকে জাগার পর ৫ গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত

ইসলাম জীবনের প্রতিটি ছোট-বড় কাজে নবী কারিম (স.)-এর আদর্শ অনুসরণের দিকনির্দেশনা দিয়েছে। এমনকি ঘুম থেকে জাগার পর কী করা বরকতময়, তাও নবীজির পবিত্র জীবনীতে শিক্ষা রয়েছে।

মুমিনের ঘর-বাড়ির পরিবেশ : নির্দেশনা ও উপদেশ

মুমিনের ঘর-বাড়ির পরিবেশ : নির্দেশনা ও উপদেশ

ঘরে আল্লাহর জিকির ও ইবাদতের পরিবেশ
হাদিসের বাণী: ‘যে ঘরে আল্লাহর জিকির হয় এবং যে ঘরে আল্লাহর জিকির হয় না; তাদের দৃষ্টান্ত জীবিত ও মৃতের মতো।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪০৭)
উপদেশ: ঘরে আল্লাহর স্মরণ থাকলে অন্তর জীবিত থাকে, পরিবারে মানসিক শান্তি বজায় থাকে।

জাদুকর লাবিদকেও ক্ষমা করলেন নবীজি (স.)

জাদুকর লাবিদকেও ক্ষমা করলেন নবীজি (স.)

ইসলামের ইতিহাসে রাসুলুল্লাহ (স.)-এর ক্ষমাশীলতার অসংখ্য দৃষ্টান্ত রয়েছে। তাঁর শত্রুরা যখন তাঁকে রক্তাক্ত করেছে, কষ্ট দিয়েছে, এমনকি জাদু করেও ক্ষতি করার চেষ্টা করেছে, তবুও তিনি প্রতিশোধের পথে হাঁটেননি।

আল্লাহ নিজেই যাদের আপ্যায়ন করাবেন

আল্লাহ নিজেই যাদের আপ্যায়ন করাবেন

কখনো কি ভেবেছেন, এমন কোনো স্থান আছে যেখানে পা রাখলেই স্বয়ং আল্লাহ আপনার জন্য জান্নাতে বিশেষ আপ্যায়নের ব্যবস্থা করেন? ইসলাম এমনই এক স্থানের সন্ধান দেয়, যার প্রতিটি যাত্রা মহান প্রতিদানের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

যে আমলের দ্বারা মহান আল্লাহ তায়ালা খুশি হন

যে আমলের দ্বারা মহান আল্লাহ তায়ালা খুশি হন

পৃথিবীর সম্পদ সসীম কিন্তু মানুষের চাহিদা অসীম। চাহিদা পূরণের সুযোগও এখানে সীমিত। এখানে সব চাহিদা পূরণ করা সম্ভব নয়। অনেক কিছুই এখানে অপূরণীয় থেকে যায়।

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

আমরা সবাই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য দুনিয়ায় এসেছি। এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই আমাদের অনন্ত অসীম পরকালের প্রস্তুতি নিতে হবে। তাই দুনিয়ার জীবনের কোনো মুহূর্তকেই অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ মুমিনের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ। জীবনের একেকটি সেকেন্ড কাজে লাগিয়ে মুমিন অফুরন্ত সওয়াব অর্জন করতে পারে। কিন্তু কিছু বিশেষ সময় বা মুহূর্তকে মহান আল্লাহ তাদের জন্য অধিক গুরুত্বপূর্ণ করেছেন। নিম্নে তার কয়েকটি তুলে ধরা হলো—

আল্লাহভীতি মুমিনের অলংকার

আল্লাহভীতি মুমিনের অলংকার

আল্লাহভীতি বা তাকওয়া শুধু পরকালের মুক্তির চাবিকাঠি নয়, দুনিয়াতেও সম্মান, শান্তি ও মর্যাদা অর্জনের উপায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তিই আল্লাহর কাছে বেশি সম্মানী, যে আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় করে।’ (সুরা হুজরাত: ১৩)