জুলাই-আগস্টে কমেছে ভোগ্য পণ্য আমদানিতে এলসি খোলা

জুলাই-আগস্টে কমেছে ভোগ্য পণ্য আমদানিতে এলসি খোলা

ফাইল ছবি

সরকারের প্রথম অগ্রাধিকার খাদ্য নিরাপত্তা। যে করেই হোক খাদ্য মজুদ রাখছে। এজন্য অন্য সব আমদানি কমিয়ে দিলেও খাদ্য আমদানি করে প্রয়োজন মতো সমান করে রাখছে। সেই খাদ্য আমদানি করতে ২০২৩-২৪ অর্থ-বছরের প্রথম দুই মাস এলসি (ঋণপত্র) কমেছে।  

সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের হাল নাগাদ ‘সেলেক্টেড ইকোনমিক ইনডিকেটরসে‘ এ চিত্র উঠে এসেছে।

তথ্য বলছে , জুলাই-আগস্ট প্রথম দুই মাসে ভোগ্য পণ্য আমদানি করতে এলসি খোলা হয়েছে ৯২৬ দশমিক ১১ মার্কিন মিলিয়ন ডলারের। আগের বছরের একই সময়ে এলসি খোলা হয়েছিল প্রায় এক দশমিক ৫২৪ বিলিয়ন ডলারের। আগের বছরের একই সময়ে ৩৯ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি এলসি খোলা হয়েছিল। তবে আগের বছর খোলা ছিল এমন এলসির ভোগ্য পণ্য বন্দর থেকে ছাড়ের হার প্রায় গতবছরের একই সময়ের সমান।  

তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থ-বছরের জুলাই-আগস্ট বন্দর থেকে ছাড় হয়েছে এক দশমিক ২৩৮ বিলিয়ন ডলার। আগের বছরে একই সময়ে বন্দর থেকে ছাড় করা হয়েছিল প্রায় এক দশমিক ২৪৭ বিলিয়ন ডলারের। চলতি বছরের জুলাই-আগস্ট দুই মাসে এক শতাংশের কিছু কম এলসির ভোগ্য পণ্য কম বন্দর থেকে ছাড়া করা হয়েছে।

তথ্য বলছে, গত পুরো ২০২২-২৩ অর্থ-বছরে এলসি নিষ্পত্তি হয়েছিল ৭ দশমিক ৭২২ বিলিয়ন ডলারের।