ভারতের কলকাতা, হাওড়া এবং উত্তর চব্বিশ পরগনায় বজ্রসহ মাঝারি বৃষ্টিপাতের আভাস দিয়েছে দেশটির আবহাওয়া অফিস। এসময় বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস
সারাদেশেই ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।সোমবার (২০ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দেশের কয়েকটি জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। এছাড়া মধ্যরাত থেকে পড়বে ঘন কুয়াশা। শুক্রবার (৩০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টিপাতের আভাস পাওয়া গেছে। তবে তা কমবে আগামী দু’দিনে। আর এ সময়ের মধ্যে তাপমাত্রাও কমতে থাকবে ক্রমান্বয়ে।
লঘুচাপের প্রভাবে বেড়েছে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা। শৈত্যপ্রবাহ কেটে গেলেও বৃষ্টিতে বাড়ছে শীতের অনুভূতি। রয়েছে ভারী বৃষ্টিপাতের আভাস।
শৈত্যপ্রবাহের মাঝেই দেশের সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগে হালকা বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আবহাওয়া অফিস পূর্বাভাস দিয়েছে।
আবহাওয়া অফিসের এক পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের পাঁচ বিভাগে হালকা থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ হিমালয়ের পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।
আগামী দুই দিনে দেশের উত্তরাঞ্চলে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। শনিবার রাতে এক পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
আগামী তিন দিন সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে।
আগামী সাত দিন তাপমাত্রা অল্প অল্প করে কমতে থাকবে। সে ক্ষেত্রে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে শীত বেশি পড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন আবহাওয়া অফিস। এরপর চলতি মাসের শেষের দিকে আসতে পারে শৈত্যপ্রবাহ।