গত শুক্রবার দিনাজপুর, পঞ্চগড় ও কুড়িগ্রামের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছিল। তিন দিন যেতে না যেতেই তাপমাত্রা বেড়ে দূর হয়েছে শৈত্যপ্রবাহ। এরই মধ্যে শনিবার (৬ জানুয়ারি) তিন বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আভাস
সারাদেশে অতি ঘন কুয়াশা পড়বে সকাল পর্যন্ত। এতে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ এবং সড়ক যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটতে পারে। বুধবার (৩ জানুয়ারি) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
ভূমিকম্প ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ। আগেভাগে এই দুর্যোগের আভাস পেলে সতর্ক হওয়া যায়। এতে করে ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি কম হয়।
বছরের শেষ দিনে সারাদেশে শৈত্যপ্রবাহের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। রোববার (৩১ ডিসেম্বর) ভোর থেকেই কনকনে ঠাণ্ডা আর ভারি কুয়াশায় জবুথবু দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ। ঘন কুয়াশার এই চাদর আগামী পাঁচদিনেও কমার সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সোমবার দেশের দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।
দেশের তিন বিভাগে আজ রবিবার হালকা থেকে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। পাশাপাশি মধ্যরাত থেকে ঘন কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
দেশের পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। আর রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
ক্রমান্বয়ে তাপমাত্রা কমার মধ্যে শৈত্য প্রবাহের আভাস দেখা দিয়েছে। সঙ্গে থাকবে ঘন কুয়াশাও। সোমবার (১১ ডিসেম্বর) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
দেশের ১৭ জেলার উপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
ঢাকাসহ দেশের ১৭টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কি.মি. বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।