অনেক সময় ভুলবশত মোবাইল থেকে গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছবি বা ফাইল ডিলিট হয়ে যায়। যদি এগুলো আগেই গুগল ড্রাইভে স্টোর করে রাখা হয়, তাহলে আর এমন অসুবিধায় পড়তে হবে না।
গুগল
সরকারি নির্দেশ অনুসারে কনটেন্ট না সরানোর কারণে গুগল ও টেলিগ্রামকে জরিমানা করেছে রাশিয়া। সোমবার মস্কোর এক আদালত থেকে এই আদেশ দেয়া হয়।আদেশ অনুযায়ী গুগলকে ২০ লাখ রাশিয়ান রুবল (২৪ লাখ চার হাজার দুই শ' ৩৭ টাকা) জরিমানা করা হয়।
অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের মালিকানাধীন গুগল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে স্পটিফাইয়ের মতো কোম্পানিগুলোর ফি কাঠামোর সমালোচনার পর সাবস্ক্রিপশন-ভিত্তিক অ্যাপগুলোকে এবার থেকে প্লে স্টোরে প্রথম দিন থেকে ১৫ শতাংশ সাবস্ক্রিপশন ফি দিতে হবে।
জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, ই-কমার্স জায়ান্ট আমাজান ও তথ্য প্রযুক্তি খাতের শীর্ষ স্থানীয় কোম্পানি গুগল বৃহস্পতিবার সরকারের কোষাগারে ৪ কোটি ৬০ লাখ ৭৩ হাজার ৪৬০ কোটি টাকার মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রদান করেছে। চলতি মাসের ভ্যাটের রিটার্ন দিয়ে তারা এই টাকা জমা দিল।
জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলের একটি সেবা হলো গুগল ড্রাইভ। ক্লাউড স্টোরেজ প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে গুগল ড্রাইভ খুবই জনপ্রিয়। এটি ব্যবহার করে সহজে ও নিরাপদে ফাইল রাখা যায়। ক্লাউডে ফাইল সংরক্ষণ করে বলে গুগল ড্রাইভের বেশ কিছু সুবিধা আছে।
নিয়ম ভাঙায় জরিমানার মুখে পড়তে হলো গুগলকে। ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য সংরক্ষণ সংক্রান্ত নিয়ম লঙ্ঘন করায় সার্চ ইঞ্জিন গুগলকে তিন মিলিয়ন রুবল বা ৪১ হাজার ডলার জরিমানা করেছে রাশিয়ার এক আদালত।
গুগল, ফেসবুক ও টুইটারের বিরুদ্ধে মামলা করলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। অন্যায়ভাবে নজরদারি ও বাকস্বাধীনতায় বাধা দেওয়ার অভিযোগ এনে বিশ্বের প্রধান এই তিন বৃহৎ প্রযুক্তি কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করলেন তিনি। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তিনি আলাদা আলাদা মামলা করেছেন। খবর রয়টার্সের
রক্ত। যার জন্য বাঁচতে পারে একটি মানুষের জীবন। এক ফোঁটা রক্ত যাতে কখনও কোনো মানুষের প্রাণ না কেড়ে নিতে পারে, তার জন্য এলাকায় এলাকায় চলে রক্তদান শিবির। এক এক মানুষের এক এক ধরণের রক্তের গ্রুপ। এ পজিটিভি কিম্বা নেগেটিভ, বি পজিটিভ কিম্বা নেগেটিভ, এবি পজিটিভ রক্তের জন্যও চাহিদা সামনে আসে।
কাতারভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম আল জাজিরার তৈরি অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন নামে একটি তথ্যচিত্র সরিয়ে ফেলতে গুগল ও ফেসবুককে বিটিআরসি যে আবেদন জানিয়েছে তা মানতে প্রতিষ্ঠান দুটি আইনগত ভাবে বাধ্য নয়।
আশঙ্কা এ বার সত্যি হওয়ার পথে। আগামী সপ্তাহ থেকেই হয়তো গোটা অস্ট্রেলিয়ায় আর পাওয়া যাবে না গুগলের সার্চ ইঞ্জিন।