জিয়াউর রহমান

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল খেতাবটি বাতিলের যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে এটাকে আমি মনে করি সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক। এই সিদ্ধান্ত যারা নিয়েছে তাদেরকে আমি কখনোই মুক্তিযুদ্ধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল মনে করি না।

রাষ্ট্রকর্তৃক বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বীর উত্তম খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সরকার দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দেয়ার পাঁয়তারা করছে। খুব দ্রুতই এই সরকারের অন্তেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হবে।

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানসহ বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনি ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি শরিফুল হক ডালিম, নুর চৌধুরী, রাশেদ চৌধুরী ও মোসলেহ উদ্দিন খানের বীর মুক্তিযোদ্ধার খেতাব বাতিল হচ্ছে

 ‘১৫ আগস্টের ঘটনার সঙ্গে খন্দকার মোশতাক যে সম্পূর্ণ জড়িত। ১৫ আগস্টের পর  নিজেই নিজেকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করেন এবং তার । সে সময় সেনাপ্রধানকে সরিয়ে দিয়ে মোশতাক জিয়াউর রহমানকে সেনাপ্রধান বানান এবং বঙ্গভবনে যতদিন ছিলেন জিয়া রহমান সেখানে প্রতিনিয়ত যাতায়াত করতেন।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে ক্ষমতার আসনে বসেছিলেন 

জিয়াউর রহমান ইতিহাসের ফুটনোট মাত্র। ফুটনোট কখনো ইতিহাসের নায়ক হতে পারে না। স্বাধীনতার ঘোষণার পাঠক কখনো স্বাধীনতার ঘোষক হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।