‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন’ উদযাপন উপলক্ষে আনন্দ র্যালি করেছে বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশন। শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাওয়া ও শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-২ উন্মোচন করার পর মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার কাঁঠালবাড়ির সমাবেশস্থলে এ আনন্দ র্যালি করেন বিড়ি শ্রমিকরা।
পদ্মা
সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন, ‘স্বপ্নের পদ্মা সেতু। এটি বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু। স্থাপত্য শিল্পের এক শ্রেষ্ঠ স্থাপনা এবং ঐতিহাসিক নিদর্শন।
বহু আকাক্সিক্ষত স্বপ্নের পদ্মাসেতুর উদ্বোধনী সমাবেশে যোগ দিতে ভোর থেকে লাখো মানুষের ঢল নামে শিবচর উপজেলার কাঁঠালবাড়ি ঘাটে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা সেতুর উদ্বোধন প্রত্যক্ষ করতে আগেভাগেই সমাবেশস্থলে এসে হাজির হন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছেন, পদ্মা সেতু শুধু ইট, সিমেন্ট, ইস্পাত ও লোহার একটি ভৌত অবকাঠামো নয়; এটি জাতির গর্ব, সম্মান ও যোগ্যতার প্রতীক।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বহুল প্রতীক্ষিত পদ্মা বহুমুখী সেতুটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার পর পরই টোল দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছেন।
বহুল প্রত্যাশিত ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘের স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
অবশেষে দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান হচ্ছে। আজ শনিবার উদ্বোধন হচ্ছে পদ্মা সেতু। সকাল ১০টায় মাওয়া প্রান্তে সেতুর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারপর সেখানে এক সুধী সমাবেশে অংশ নেবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ যানবাহন চলাচলের জন্য বহুল প্রত্যাশিত ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতু উন্মুক্ত করবেন যা রাজধানী ঢাকা এবং অন্যান্য বড় শহরের সাথে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার সড়ক যোগাযোগে ব্যাপক অগ্রগতি বয়ে আনবে।
অবশেষে দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান হচ্ছে। আগামীকাল শনিবার উদ্বোধন হচ্ছে পদ্মা সেতু। সকাল ১০টায় মাওয়া প্রান্তে সেতুর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারপর সেখানে এক সুধী সমাবেশে অংশ নেবেন তিনি।
আগামীকাল ২৫ জুন উদ্বোধন হতে যাচ্ছে পদ্মা সেতু। ওই দিন সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাওয়ায় উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন করবেন এবং সুধী সমাবেশে যোগ দেবেন। এরপর তিনি টোল দিয়ে পার হবেন সেতু। এরপর জাজিরায় আবার ফলক উন্মোচন করবেন।