প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্বকে জলবায়ু অভিবাসীদের দায়িত্ব ভাগ করে নিতে হবে। আজ এখানে স্কটিশ পার্লামেন্টে “কল ফর ক্লাইমেট প্রসপারিটি” শীর্ষক অনুষ্ঠানে ভাষণে এ আহ্বান জানান।
পরিবর্তন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘সাধারণত বিশ্বব্যাপী নারীদের সম্পদের সমান অধিকার নেই। এ ছাড়া অনেক সমাজে তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা থাকে না এবং প্রায়ই বিভিন্ন নিম্নমজুরি ও মজুরিহীন কার্যক্রমে তাদের যুক্ত করা হয়।
বিশ্বজুড়ে জলবায়ু পরিবর্তন রুখতে ২০৭০ সালের মধ্যে কার্বন দূষণের মাত্রা পুরোপুরি কমিয়ে ফেলার লক্ষ্যমাত্রা পূরণের পাশাপাশি সম্মেলনে মোট পাঁচটি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই পাঁচটি প্রতিশ্রুতিকে বিশ্বের কাছে ভারতের উপহার বলেও উল্লেখ তিনি।
দূষণ যেভাবে হচ্ছে তাতে এই শতাব্দীতে পৃথিবীর তাপমাত্রা দুই দশমিক সাত ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। জাতিসংঘের রিপোর্ট প্রকাশ।
জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশ একযোগে কাজ করবে। মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এবং অস্ট্রেলিয়ার এক প্রতিনিধিদলের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়ার এ কথা বলেন।
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, গণমাধ্যমের দায়িত্বশীল ভূমিকা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। তিনি বলেন, নৈতিক ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার মধ্য দিয়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যম উজ্জ্বল ভূমিকা রাখতে পারে।
ঢাকায় ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার পেছনে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের দায় রয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বাড়ার পেছনেও দায়ী জলবায়ু পরিবর্তন।
আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ঘোষিত ১৫ সদস্যের পাকিস্তান দলে পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন দেশটির সাবেক অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি।
জাতিসংঘের বার্ষিক সাধারণ অধিবেশনে ইরানের প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসির ভাষণের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ঘোষণা করেছে চীন। বেইজিং একইসঙ্গে ইরানের ওপর ‘সর্বোচ্চ চাপ’ প্রয়োগের নীতি পরিহার এবং তেহরানের ওপর আরোপিত বেআইনি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার জন্যও ওয়াশিংটনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
ভারতে সব ধর্মীয় গোষ্ঠীর প্রজনন হারেই বড় ধরনের হ্রাস ঘটেছে। এর ফলে ১৯৫১ সাল থেকে ভারতীয়দের ধর্মীয় গঠনে কেবল 'পরিমিত পরিবর্তন' ঘটেছে। ‘পিউ রিসার্চ সেন্টার’-এর একটি গবেষণায় এ তথ্য পাওয়া গেছে।