নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) বাতিলের দাবিতে ভারতজুড়ে চলমান বিক্ষোভ তৃতীয় সপ্তাহে গড়িয়েছে।
ভারত
নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন করে ভারতীয় বাহিনীর গোলায় দুই পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়েছেন।
ভারত মহাসাগরে রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে নৌবাহিনী শিগগিরই যৌথ সামরিক মহড়া চালাবে ইরান।
‘পশ্চিমবঙ্গে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ও জাতীয় নাগরিক পঞ্জিকা বাস্তবায়ন করা হবে না’ বলে রাজ্য সরকারের প্রচারিত সব বিজ্ঞাপন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) এবং জাতীয় নাগরিকপঞ্জির (এনআরসি) বিরুদ্ধে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ চলছে।
কলেজ চত্বরে প্রকাশ্য সমাবেশ নিষিদ্ধ। সন্ধ্যা ৬টার সময়েও সেখানে পুলিশি প্রহরা। কিন্তু প্রতিবাদ কি এভাবে রোখা যায়?
ভারতের বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার পরও যারা অমান্য করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে তাদের গণহারে গ্রেফতার করছে দেশটির পুলিশ।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেছেন, নরেন্দ্র মোদী সরকারের নীতির কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন করে ব্যাপক শরণার্থী সঙ্কটের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
ভারতের নাগরিকত্ব আইন সংশোধনের (সিএএ) প্রতিবাদ থেকে সরে আসেননি জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউই। প্রতিবাদী সেই মুখগুলোর মধ্যে উজ্জ্বল কয়েক জন ছাত্রী।
বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ভারতের মহারাষ্ট্রে ১২জন বাংলাদেশী গ্রেফতার হয়েছেন।