ভ্যাকসিন

সবধরনের করোনা রোধের আশ্বাস ক্যামব্রিজের ভ্যাকসিনে

সবধরনের করোনা রোধের আশ্বাস ক্যামব্রিজের ভ্যাকসিনে

ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে বিপুল অর্থ সহায়তা পাওয়ার পরপরই নিজস্ব করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরুর ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি।

জার্মানির কিউর ভ্যাক-এর করোনা ভ্যাকসিনের দাম ১০-১৫ ইউরো

জার্মানির কিউর ভ্যাক-এর করোনা ভ্যাকসিনের দাম ১০-১৫ ইউরো

জার্মানির বায়োটেক প্রতিষ্ঠান কিউর ভ্যাক-এর করোনা ভ্যাকসিন ২০২১ সালের মাঝামাঝি নাগাদ প্রস্তুত হত পারে৷ প্রতি ডোজের দাম পড়বে ১০ থেকে ১৫ ইউরো৷

ভারতের  ভ্যাকসিন পেতে আলাপ করা হবে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ভারতের ভ্যাকসিন পেতে আলাপ করা হবে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ . কে. আব্দুল মোমেন  বলেছেন, ভারতে করোনার ভ্যাকসিন তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। সে ভ্যাকসিন আমরা কীভাবে পাবো সে বিষেয়ে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে আলাপ হবে।

সেপ্টেম্বরেই বাজারে আসছে রাশিয়ার ভ্যাকসিন

সেপ্টেম্বরেই বাজারে আসছে রাশিয়ার ভ্যাকসিন

তৃতীয় দফায় ট্রায়াল শেষ হওয়ার আগেই রাশিয়ার করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কারের খবরে বিশ্ব জুড়ে বিতর্কের ঝড় উঠেছে। সে সবের তোয়াক্কা না করে এ বার টিকা উৎপাদনের কথাও জানিয়ে দিল রাশিয়া।রাশিয়ার সংবাদ সংস্থাগুলির সূত্রে খবর।

রাশিয়ার দ্রুত ভ্যাকসিন আবিষ্কারে রহস্য কী?

রাশিয়ার দ্রুত ভ্যাকসিন আবিষ্কারে রহস্য কী?

মহামারীর হাত থেকে রেহাই পেতে প্রতিষেধক আবিষ্কারে মরিয়া হয়ে উঠছে বিভিন্ন দেশ। এরেই মধ্যে করোনা মোকাবিলার ভ্যাকসিন আবিষ্কার করে ফেলেছে বলে দাবি জানিয়েছে রাশিয়া। কিন্তু কীভাবে এমন অসম্ভবকে সম্ভব করল পুতিনের দেশ? কীভাবে এত তাড়াতাড়ি ভ্যাকসিন বাজারে আনল তাঁরা? সেই রহস্য উদঘাটন করল রাশিয়া।

কীভাবে কাজ করবে বিশ্বের প্রথম করোনা ভ্যাকসিন

কীভাবে কাজ করবে বিশ্বের প্রথম করোনা ভ্যাকসিন

বিশ্বের প্রথম করোনা ভ্যাকসিন আনতে চলেছে রাশিয়া৷ ১২ অগাস্ট বহু প্রতীক্ষিত করোনার ভ্যাকসিন বাজারে আনছে রাশিয়া যার মাধ্যমে করোনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব হবে৷ এমনই দাবি করা হয়েছে৷ 

করোনা ভাইরাস: ভ্যাকসিন পাওয়ার দৌড়ে বাংলাদেশ কতদূর?

করোনা ভাইরাস: ভ্যাকসিন পাওয়ার দৌড়ে বাংলাদেশ কতদূর?

একটি ভ্যাকসিনই আপাতত করোনাভাইরাস মোকাবেলায় ভরসা বলে মনে করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। পৃথিবীতে স্প্যানিশ ফ্লু, কলেরা, গুটি বসন্ত, সোয়াইন ফ্লু, ইবোলা এরকম আর কোন মহামারির সময় একটি প্রতিষেধক আবিষ্কারের জন্য মানুষ এতটা সংগ্রাম করেনি।