প্রথমবারের মতো কোনো সৌদি নারী মহাকাশে যাচ্ছেন। মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা জানিয়েছে, রায়ানা বারনাওয়ি (৩৩) নামে এক সৌদি তরুণী আগামী ২১ মে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইসিসি) উদ্দেশে রওনা করবেন।
মহাকাশ
প্রায় আড়াই দশক ধরে মহাকাশে নভোচারীদের আবাসস্থল হিসেবে কাজ করছে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন (আইএসএস)।
পৃথিবীতে তৈরি হওয়া এ যাবৎকালের সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট ‘স্টারশিপ’ সোমবার তার প্রথম মনুষ্যবিহীন যাত্রা শুরু করতে গিয়েও শেষ মুহূর্তে তা স্থগিত করেছে।
অতি-রক্ষণশীলতার খোলস ছেড়ে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে সৌদি আরব। এবার প্রথমবারের মতো মহাকাশে নারী নভোচারী পাঠাচ্ছে সৌদি আরব।
তুরস্কে সোমবার যে ভূমিকম্প হয়ে গেল এখনি সেটির গভীর বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান শুরু করা অসংবেদনশীল কাজ বলে মনে হতে পারে।
এবার পৃথিবীর বাইরে পাঠানো হচ্ছে শিল্পকর্ম। চাঁদে পাঠানো হচ্ছে দুবাইভিত্তিক শিল্পী সাচা জাফরির একটি চিত্রকর্ম। মহাকাশযানে চড়ে আগামী মার্চে চাঁদের এক নিভৃত কোণে অবতরণের কথা রয়েছে সেটির।
চাঁদের কাছাকাছি দিয়ে প্রদক্ষিণ করার পরে নভোচারীদের বহনযোগ্য মহাকাশযানের সর্বোচ্চ দূরত্বে ভ্রমণ শেষে ওরিয়ন ক্যাপসুল আজ রোববার পৃথিবীতে ফিরে আসছে।
নাসার ওরিয়ন স্পেসশিপ চাঁদের কাছাকাছি দূরত্ব দিয়ে আবর্তন করেছে এবং পৃথিবীতে ফিরে আসার জন্য সোমবার মহাকর্ষ নির্দেশিত পথে আর্টেমিস-১ মিশনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে।
চাঁদের নিকটতম বিন্দুতে ক্রুবিহীন ক্যাপসুলটি চাঁদের পৃষ্ঠ থেকে ৮০ মাইলের (১৩০ কিলোমিটার) কম দূর দিয়ে উড়েছিল, এ সময় পরীক্ষামূলক কৌশলগুলি যাচাই করা হয়, পরবর্তী আর্টেমিস মিশনের সময় এগুলো ব্যবহার করা হবে।
তিয়াংগং মহাকাশ স্টেশনের নির্মাণ কাজ শেষ করতে ছয় মাস মহাকাশে কাজ করার পর, রোববার চীনের তিনজন নভোচারী উত্তরাঞ্চলের এক মরুভূমিতে অবতরণ করেছেন বলে রাষ্ট্রীয় টিভি জানায়। তিয়াংগং চীনের উচ্চাভিলাষী মহাকাশ কর্মসূচির একটি প্রতীক।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা পৃথিবী থেকে ২৪০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে একটি আলোর উজ্জ্বলতম ঝলকানি পর্যবেক্ষণ করেছেন এবং সম্ভবত একটি ব্লাক হোল গঠনের ফলে উদ্ভূত হয়েছিল।