ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বাংলাদেশে যে খাতগুলোয় সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে তার মধ্যে অন্যতম বিদ্যুৎ খাত। যুদ্ধের বছরে টালমাটাল হয়ে পড়ে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের আন্তর্জাতিক বাজার।
যুদ্ধে
করোনা ভাইরাস মহামারির প্রকোপ কাটিয়ে বাংলাদেশ যখন অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার চেষ্টা করছিল, ঠিক তখনই শুরু হয় ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। যার কঠিন প্রভাব পড়ে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের অর্থনীতির ওপর।
সাবেক রুশ প্রেসিডেন্ট ও রুশ ফেডারেশনের নিরাপত্তা পরিষদের উপ-প্রধান দিমিত্রি মেদভেদ বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধে হারলে রাশিয়া 'হাওয়া' হয়ে যাবে।
রাশিয়াকে ইউক্রেনের যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ দেয়ার জন্য আহ্বান জানিয়ে জাতিসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে। রাষ্ট্রদূতরা সংঘাত বন্ধে নিবেদিত। এজন্য তারা তাদের জরুরি বিশেষ অধিবেশন পুনরায় শুরু করতে মিলিত হয়েছিল।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, দলমত নির্বিশেষে সকলকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করতে হবে।
দেশের সব জেলা জজ ও আইনজীবী সমিতির কাছে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদ আইনজীবীদের তালিকা চেয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
দীর্ঘ আট মাসেরও বেশি সময় ধরে যুদ্ধ লিপ্ত ইউক্রেন ও রাশিয়া। চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান শুরু করে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পরাশক্তি রাশিয়া।
বেলারুশ প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো শুক্রবার জোরদিয়ে বলেছেন, মিনস্ক ইউক্রেন প্রবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে না। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে একটি সামরিক কেন্দ্রে ড্রোন পরিদর্শনকালে তিনি এমন কথা বলেন।
ক্রাইমিয়ার সাথে রাশিয়ার সংযোগকারী সেতুতে বিস্ফোরণের ঘটনার পর ইউক্রেনজুড়ে বড় ধরনের হামলা শুরু করেছে রাশিয়া। কিয়েভসহ বড় শহরে গত দু’দিনে প্রায় এক শ‘ ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত করেছে।