আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং এবতেদায়ি ও কওমি মাদ্রাসার চলমান ছুটি বৃদ্ধি করা হয়েছে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
নতুন স্বাভাবিক সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে আগামী ৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনরায় খোলার বিষয়ে প্রস্তুতি নিতেও স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাস জনিত উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে বন্ধ থাকা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ খুলে দিতে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করা হয়েছে।
করোনাভাইরাস মহামারি কারণে বাংলাদেশে ২০২০ সালে নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রাখার পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হয়নি পাবলিক পরীক্ষাগুলো।
করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানো হতে পারে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া খবরে জানা গেছে, নতুন করে আরও এক মাস ছুটি বাড়তে পারে।
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে যথাযথ প্রক্রিয়ায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে খুলে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক ও মালিকরা।
করোনাভাইরাসের শুরুতে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এই চলমান ছুটি আরও একদফা বাড়ল।শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ঝুকির মধ্যে না ফেলাতে আরো ১৪দিন ছুটি বাড়ানো হয়েছে। করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত ছুটি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ১৮ জন মারা গেছে এবং বহু আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে
করোনাভাইরাসের কারণে আগামী নভেম্বর মাসেও দেশের কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।