দেশের ২০টি অঞ্চলের অভ্যন্তরীণ নদী বন্দর গুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
সংকেত
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে দেশের সব সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও এর কাছাকাছি এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি বিহার ও এর কাছাকাছি এলাকায় অবস্থান করছে।
প্রবল আকার ধারণ করেছে বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’। এমন অবস্থায় দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোকে দুই নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ প্রসঙ্গে আবহাওয়াবিদ এ কে এম রুহুল কুদ্দুস সংবাদমাধ্যমকে বলেন, গত ছয় ঘণ্টায় ঘূর্ণিঝড়টি ৯ কিলোমিটার গতিতে এগিয়েছে এবং এটি আরও শক্তি সঞ্চয় করছে।
পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’-এ পরিণত হয়েছে
পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপ ও পরবর্তীকালে গভীর নিম্নচাপ এবং ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। এ জন্য আবহাওয়া অধিদফতর থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে এক নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
মধ্য বঙ্গপোসাগর ও কাছাকাছি উত্তর বঙ্গপোসাগর এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। ফলে সমুদ্রবন্দরে স্থানীয় তিন নম্বর সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদফতর।
উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও আশপাশের এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
দেশের ১৯ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
দেশের ১৫ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যেতে পারে। এজন্য এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা এবং পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।