এই কঠিন সময়ে আমাদের চারপাশে বিপদ অপেক্ষা করছে আমাদের আক্রমণ করার যে কোনো মুহূর্তে। তবে নিজেরা সুস্থ থাকতে পারলে আর কোন বিপদ আমাদের ধারে কাছে ঘেঁষতে পারবে না। এই মুহূর্তে যেখানে হাজার দুশ্চিন্তা আমাদের ঘিরে রয়েছে সেখানে সুস্থ থাকাটাও একটা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সমস্যা
সাম্প্রতিক সময় বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই হার্টের নানা সমস্যা দেখা মিলছে। আগে এই সংখ্যাটা বয়স্ক মানুষদের মধ্যে থাকলেও বর্তমান সময়ে কিন্তু অল্প বয়সের মানুষের মধ্যেও হার্ট সংক্রান্ত নানা সমস্যা দেখা মিলছে।
টেকনিক্যাল সমস্যা বা প্রযুক্তিগত বিভ্রাটের কারণে বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস্ ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) সেবা বন্ধ রয়েছে।
দেশের অনেক জেলায় তাপমাত্রা এক অঙ্কে নেমে এসেছে। তীব্র শীতে অনেকেরই অ্যাজমা বা হাঁপানির সমস্যা বেড়ে যায়। হাঁপানি সম্পূর্ণ নিরাময় হয় না।
রাজাধানরীর কয়েকটি এলাকায় আজ মঙ্গলবার বেলা ২টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে না বলে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পনি সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে।
শীতের হাওয়া অল্প অল্প করে হলেও গ্রামঞ্চেলে এসে পড়ছে। উত্তরের হাওয়ার দাপটেই হোক বা এমনিতেই একটা সমস্যায় সারা বছরই শুষ্ক থাকেন অনেকেই। শুষ্ক আবহাওয়ার হাত ধরে আসা যে সব সমস্যা নিয়ে অসুাবধা পোহাতে হয় অনেকের। এরমধ্যে অন্যতম পা ফাটা।
কোভিড-১৯ মহামারি পরিস্থিতিতে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই মানুষের দিনযাপন আমূল বদলে গেছে। ছোট থেকে বড় অজস্র মানুষ পড়াশোনা থেকে কাজকর্ম সব কিছুর জন্যেই অনলাইনে নির্ভরশীল। এই জন্যে দিনের অনেকটা সময় কাটাতে হয় কম্পিউটার বা মোবাইলের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে।
রাজধানীর কয়েকটি এলাকায় বৃহস্পতিবার (০৮ অক্টোবর) প্রায় ৮ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। গ্যাসের স্বল্প চাপ সমস্যা নিরসনের লক্ষ্যে বেশ কিছু এলাকায় মিটার বিতরণ লাইন নির্মাণ-পুনর্বাসন কাজের টাই-ইনের জন্য এই গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
খুসকির সমস্যায় অনেকেই রয়েছেন। একটু সতর্ক হলেই খুসকির হাত থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন নয়। ম্যালাসাজিয়া ফুরফুর নামে এক বিশেষ ধরনের ছত্রাকের সংক্রমণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই খুসকির জন্য দায়ী, তবে অন্যান্য কারণেও খুসকির সমস্যা দেখা যায়।
অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনের সমস্যা সমাধান এবং সীমান্ত হত্যাকে শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসতে বাংলাদেশ ও ভারত মঙ্গলবার সম্মত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন।