লেবাননের ইরানপন্থী সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর হামলায় ইসরায়েলের চার সেনা আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর।
হামলা
ইসরায়েলের ওপর ইরানের হামলার পর বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়ে যাবে, এমন ধারণাই স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু বাস্তবে ঘটেছে বিপরীত ঘটনা।
নজিরবিহীন ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার জবাবে ইরানে হামলার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অভিযানের বিষয়ে ইরান তুরস্ককে আগেই জানিয়েছিল। আঙ্কারার মাধ্যমে ওয়াশিংটন তেহরানকে নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছিল। দামেস্কের কনস্যুলেটের ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলের মাটিতে এ হামলা চালানো হয়।
শনিবার রাতে ইরান থেকে ধেয়ে আসা ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরাইলের ৫ বিলিয়ন শেকেল (১.৩৫ বিলিয়ন ডলার) ব্যয় হয়েছে বলে রোববার ইসরাইলি মিডিয়ায় খবর প্রকাশিত হয়েছে।
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে ইরানের সরাসরি হামলার প্রতি পূর্ণ সমর্থন প্রকাশ করেছে মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিদের সশস্ত্র সংগঠন হামাস। এক বিবৃতিতে তারা জানায়, এই হামলা চালানোর পূর্ণ অধিকার ছিল ইরানের।
বান্দরবানের রুমা উপজেলার সোনালী ব্যাংকে অস্ত্র ও টাকা লুট এবং ব্যাংক ম্যানেজারকে অপহরণের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আরও চারজনকে আটক করা হয়েছে।
অবশেষে প্রথমবারের মতো সরাসরি ইসরায়েলে হামলা করে বসল চির বৈরী দেশ ইরান।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সরকার ইরানের ড্রোন হামলার খবরে দ্রুত সাড়া দিচ্ছে। জর্ডান, লেবানন ও ইরাক, ড্রোনের উড্ডয়ন পথে অবস্থিত দেশ তিনটি তাদের আকাশপথ বন্ধ করে দিয়েছে।
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে নিজেদের দূতাবাসে ইসরায়েলি বিমান হামলার প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা শুরু করেছে ইরান।