দেশের আইন ভঙ্গ করে, সংবিধান লঙ্ঘন করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জেলে আটকে রাখা হয়েছে।
bnp
বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে বিএনপি অপরাজনীতি করছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, প্রকৃতপক্ষে তার উন্নত চিকিৎসা দেয়ার জন্য সরকার সব ধরনের ব্যবস্থা করেছে।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব এ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, সরকারের মন্ত্রীরা গুরুতর অসুস্থ দেশনেত্রীর শারীরিক অবস্থা নিয়ে উপহাস করছেন, অবজ্ঞা আর মিথ্যাচার করছেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেনছেন,দেশের আইন শৃঙ্খলা ভেঙ্গে গেলে ছেলেধরা আতঙ্ক থাকবেই।
বিএনপির কার্যালয়কে গুজবের কেন্দ্রীয় ফ্যাক্টরি বলে অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার ভয়াবহ অবনতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
দেশে অর্থপাচার, লুট, দুর্নীতির ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক বিরোধীদলীয় চিফ হুইফ জয়নুল আবদিন ফারুক বলেছেন, ‘জনগণের টাকা নিয়ে যারা হোলি খেলছে কেন তাদেরকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসছেন না?
দলের চেয়ারপারসন কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিএনপি ও অঙ্গ বিভিন্ন সংগঠন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ শীর্ষ মন্ত্রীদের রাষ্ট্র পরিচালনার যোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তাদের কঠোর সমালোচনা করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও কৃষকদলের আহ্বায়ক শামসুজ্জামান দুদু।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন,
দেশের উত্তরাঞ্চল-মধ্যাঞ্চলে এখন বন্যায় সর্বস্বহারা মানুষের হাহাকার চলছে। ভারতের উজান থেকে নেমে আসা ঢলে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। নতুন করে আরো পাঁচটি জেলায় পানি প্রবেশ করেছে। শুকনো আশ্রয় ও খাবারের সন্ধানে ছুটছে বানভাসি মানুষ। কোথাও ত্রাণের গাড়ি কিংবা নৌকার সংবাদ শুনলেই ছুটে যাচ্ছে তারা। উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে চারদিনে ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। বন্যার পানিতে ডুবে তিন জেলায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সহায়-সম্পদ ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে ছুটছেন বন্যার্তরা। অনেকেই পরিবারসহ ডিঙি নৌকায় আশ্রয় নিয়েছেন। প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে ছোট ছোট নৌকায় পরিবার-পরিজন নিয়ে অনাহারে-অর্ধাহারে চলছে অনেকের। ত্রাণের অভাবে যখন করুণ অবস্থা তখন সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা ঢাকায় বসে গলাবাজি করছেন। প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে ত্রাণ পৌঁছেনি এখনো। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সরকারের যে উদ্যোগ প্রয়োজন সেটা আমরা লক্ষ্য করছি না। সরকারের চরম উদাসীনতা প্রমাণ করে জনগণের প্রতি তাদের ন্যুনতম কোনো দায়বদ্ধতা নেই। তারা জনবিদ্বেষী।