ব্রণ

ব্রণের সমস্যায় অনেক নারী-পুরুষই ভোগেন। ধুলাবালি, অতিরিক্ত দূষণ, ভাজাপোড়া খাবার খাওয়ার প্রবণতা, পর্যাপ্ত পানি পান না করা ইত্যাদি কারণে মুখের ত্বকে দেখা দেয় ব্রণ। শুধু মুখ নয়, পিঠেও দেখা দিতে পারে ব্রণের সমস্যা।

প্রতিদিন নিয়ম করে মুখে ফেস-ওয়াশ, স্ক্রাব শেষে ক্রিম মেখে যত্ন নেন অনেকেই। এ ছাড়াও নিয়ম করে মাসে একটা ফেসিয়ালও করেন। এত কিছুর পরও ত্বকের ট্যান (রোদে পোরা দাগ) যায় না।

অন্যান্য সময়ের চেয়ে বর্ষাকালে মুখে ব্রণের আবির্ভাব একটু বেশিই হয়। নামীদামি সংস্থার বাজার চলতি প্রসাধনী থেকে ঘরোয়া টোটকা, কোনো কিছু ব্যবহার করেই যেন ব্রণর হাত থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া যায় না।

ব্রণের জন্য হলুদ  আশ্চর্যজনক প্রতিকার করে। হলুদে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, এন্টিসেপটিক এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা ত্বকে সংক্রমণজনিত ব্যাকটেরিয়া হ্রাস করে। পাশাপাশি, এটি ত্বকের তৈলাক্ততা কমাতেও সহায়তা করতে পারে।

শীতকালে অনেকেরই দেখা দেয় ত্বকের নানারকম সমস্যা। এসব সমস্যার মধ্যে র‌্যাশ বা ব্রণ হলো অন্যতম। নিয়মিত নারিকেল তেল আর দারুচিনির ব্যবহারে কমতে পারে এর সমাধান।

ব্রণ কমবেশি অনেকেরেই হয়ে থাকে। কারও মাস্কের কারণে ব্রণ বাড়ছে। কারও বা বাড়ছে ধুলা-ময়লায় বেরিয়ে। কারণ যা-ই হোক, সমাধান তো খুঁজতেই হবে।

ত্বকের সেবাসিয়াস গ্রন্থি থেকে সেবাম নামের একধরনের তৈলাক্ত পদার্থ নিঃসৃত হয়। 

ব্রণ মূলত ত্বকের একটি দীর্ঘমেয়াদি রোগবিশেষ। 

ব্রণ অতিপরিচিত একটি চর্মরোগ, যা অধিকাংশ মানুষের জীবনে কোনো না কোনো সময়ে ত্বকে কম-বেশি হয়ে হয়ে থাকে। ব্রণ বা পিম্পলস বা একিন ভালগারিজ দীর্ঘমেয়াদি দাগ ও উৎপাদনকারী ত্বকের সমস্যা, যা হালকা থেকে গাঢ় হয়ে থাকে এবং মুখমণ্ডলসহ পিঠ, কাঁধ ও বুকের ত্বকেও দেখা দিতে পারে।