জরুরিভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য মার্কিন প্রতিষ্ঠান জনসন অ্যান্ড জনসনের তৈরি করোনার টিকার অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)
স্বাস্থ্য
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে থমকে আছে গোটা বিশ্ব। এই ভাইরাসে প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছে লাখের বেশি মানুষ আর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে কয়েক হাজার মানুষ।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মহামারি করোনা ভাইরাসে আরও ১৩ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৮ হাজার ৫১৫ জন।
ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) একক ডোজের জনসন এন্ড জনসন করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিয়েছে। কোভিড-১৯ প্রতিরোধে ২৭ সদস্যের ব্লকে চতুর্থ ভ্যাকসিন হিসেবে জে এন্ড জে এই অনুমোদন পেল।
মার্কিন বায়োটেক কোম্পানি নোভাভাক্সের তৈরি কোভিড-১৯ টিকার পরীক্ষায় দেখা গেছে করোনাভাইরাসে মারাত্মকভাবে আক্রান্ত রোগিদের ক্ষেত্রে এ টিকা শতভাগ কার্যকরি।
অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি করোনাভাইরাস টিকার ব্যবহার সাময়িক ভাবে স্থগিত রাখল ডেনমার্ক, নরওয়ে এবং আইসল্যান্ড। কারণ ওই দেশগুলিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি টিকা নেওয়ার পর রক্ত জমাট বাঁধার কয়েকটি ঘটনা সামনে এসেছে।
বিশ্বব্যাপি করোনাভাইরাসের প্রকোপ থামাতে ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি ভ্যাকসিনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কিন্ত বিশ্বে ভ্যাকসিন কর্মসূচীর মধ্যেও কোনো ভাবেই মহামারি এ ভাইরাসের সংক্রমণ থামানো যাচ্ছে না।
বাংলাদেশে কর্তৃপক্ষ বলছে রোজার মাসে স্বাভাবিক সময়ের মতোই দিনের বেলা করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে, তবে বিতর্ক এড়াতে এ নিয়ে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে রোববার বৈঠক ডেকেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্যে জানা যাচ্ছে কিডনি জটিলতায় দেশে ২০১৯ সালে যত মানুষ মারা গেছেন, তার প্রায় তিনগুণ মানুষ মারা গেছেন ২০২০ সালে।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরো ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৮ হাজার ৫০২ জনে।
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে থমকে আছে গোটা বিশ্ব। এই ভাইরাসে প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছে লাখের বেশি মানুষ আর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে কয়েক হাজার মানুষ।
বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরো ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।
যুক্তরাজ্যে করোনাভাইরাসের নতুন ধরণটি বাংলাদেশে পাওয়া গেছে জানুয়ারি মাসেই । কিন্তু তথ্যটি জানা যাচ্ছে এখন।
বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে থমকে আছে গোটা বিশ্ব। এই ভাইরাসে প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছে লাখের বেশি মানুষ আর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে কয়েক হাজার মানুষ।
শীতে নয় গরমে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে বাংলাদেশে। শীতের শেষে গরম পড়ার সাথে সাথে করোনা বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাইরোলজিস্টরা তা-ই বলছেন।
আমেরিকার রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র সিডিসি ঘোষণা করেছে যে পুরো ডোজ ভ্যাকসিন পাবার পর আমেরিকার মানুষ কিছুটা স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবে।