আল্লামা শফীর মৃত্যুতে সংসদে শোক

আল্লামা শফীর মৃত্যুতে সংসদে শোক

ফাইল ছবি।

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফীর মৃত্যুতে জাতীয় সংসদে শোক প্রস্তাব আনা হয়েছে। এছাড়াও রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা (অ্যাটর্নি জেনারেল) মাহবুবে আলমের মৃত্যুতেও শোক প্রস্তাব আনা হয়েছে।

রবিবার (৮ নেভেম্বর) সন্ধ্যায় সংসদ অধিবেশনের মুজিব বর্ষের বিশেষ অধিবেশন শুরুর পর এ শোক প্রস্তাব আনা হয়।

এছাড়াও সাবেক গণপরিষদ সদস্য (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪) সৈয়দ এ, কে , এম এমদাদুল বারী , সপ্তম ও অষ্টম জাতীয় সংসদের ময়মনসিংহ-৫ আসনের এমপি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী এ . কে . এম মোশারফ হোসেন, নবম জাতীয় সংসদ সংরক্ষিত মহিলা আসনের মমতাজ বেগম, ষষ্ঠ ও অষ্টম সংসদের সংসদ সংসদ (খুলনা-৪) নুরুল ইসলাম, দ্বিতীয় সংসদ তৎকালীন রংপুর-১১ আসনের খন্দকার গোলাম মোস্তফা এবং তৃতীয় জাতীয় সংসদ টাঙ্গাইল-২ আসনের শামছুল হক তালুকদারের মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব আনা হয়।

জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, বাংলা একাডেমির সাবেক পরিচালক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত কথাসাহিত্যিক রশীদ হায়দার, কালি ও কলম পত্রিকার সম্পাদক, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও কবি আবুল হাসনাত, সংসদ সদস্য কাজী কানিজ সুলতানার স্বামী জাহিদ হোসেন বাচ্চু, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা . মো. এনামুর রহমানের মাতা শিরিয়া খানম, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ও সদস্য সচিব জিয়াউদ্দিন তারিক আলী, বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহীদ তাজউদ্দীন আহমদের বোন ও মরিয়ম ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিল্পপতি আলম আহমদের মাতা মরিয়ম হেলাল, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিমের মাতা কাজী নুরজাহান বেগম এবং সেন্ট যোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ব্রাদার রবি থিওডারে পিউরীফিকেশন সিএসসির মৃত্যুতে সংসদে গভীর শোক প্রকাশ করা হয়েছে।

এছাড়াও প্রাণঘাতী করোনায় আক্রান্ত হয়ে দেশ-বিদেশে যে সব চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, প্রশাসন, পুলিশের সদস্য, রাজনৈতিক নেতা, গণমাধ্যমকর্মী, ব্যবসায়ী ও সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি কর্মচারীরা মৃত্যুবরণ করেছেন- তাদের মৃত্যুতে এ সংসদ গভীর শোক প্রকাশ করা হয়।