বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মহাপ্রয়াণ দিবসে কুঠি বাড়ি ঘিরে নেই কোনো আয়োজন

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মহাপ্রয়াণ দিবসে কুঠি বাড়ি ঘিরে নেই কোনো আয়োজন

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মহাপ্রয়াণ দিবসে কুঠি বাড়ি ঘিরে নেই কোনো আয়োজন

কবি গুরু রবীন্দ্র প্রয়াণ দিবসে কুষ্টিয়ার কুঠিবাড়িতে নেই কোনো আয়োজন। কবির স্মৃতিবিজড়িত স্থানে ঘুরতে এসে হতাশ দর্শনার্থী এবং রবীন্দ্র গবেষকদের। তাদের দাবি, কবির প্রয়াণ দিবসে তার জীবন ও সাহিত্যকর্ম নিয়ে আয়োজন করা হোক ২২ শে শ্রাবণের মহাপ্রয়ান দিবস। মানুষের মাঝে রবীন্দ্রনাথকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে জন্ম বার্ষিকীর পাশাপাশি মহাপ্রয়ান দিবস সরকারী ভাবে পালনের আহবান জানান রবীন্দ্র প্রেমীরা ।  ঝরছে শ্রাবণের অঝর ধারা, বয়ে চলেছে সময়। তারপরেও যার প্রাসঙ্গিকতা বঙ্গজীবনের অঙ্গ হয়ে থেকে যায়, তিনিই রবীন্দ্রনাথ। বাঙালির মনন ও জীবনজুড়ে আছে যাঁর অপার সৃষ্টি সম্ভার, তিনি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর৷ ১৮৯১ থেকে ১৯০২ টানা ১০টি বছর কাটিয়েছেন শিলাইদহে। এখানে বসেই ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলী অনুবাদ করে নোবেল পান তিনি। কিন্তু কবিগুরুর ৭৮তম মহাপ্রয়ান দিবসে কবির স্মৃতিধন্য কুষ্টিয়ার শিলাইদহ কুঠিবাড়ি নিরব।

সাহিত্যের অমর কবিতা,গান,উপন্যাস তিনি রচনা করেন শিলাইদহে । ২২ শে শ্রাবন আসলেই রবীন্দ্রভক্ত এবং গবেষকদের মনে শূন্যতা ভর করে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছুটে আসেন দর্শনার্থীরা। তবে কবির প্রয়াণ দিবসে কুঠিবাড়িকে ঘিরে নেই কোনো আয়োজন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রবীন্দ্র গবেষক ও কবিভক্তরা। তাদের দাবি, নতুন প্রজন্মকে রবি ঠাকুরের সৃষ্টিকর্মের সাথে পরিচয় করাতে প্রয়াণ দিবসেও আয়োজন করা হোক স্মরণোৎসব।