কর্মক্ষেত্রে চাপ মুক্ত থাকবেন যেভাবে

কর্মক্ষেত্রে চাপ মুক্ত থাকবেন যেভাবে

ছবি: সংগৃহীত

দিনের বেশিরভাগ সময় ব্যয় হয় কর্মক্ষেত্রে। অনেক সময় একটানা কাজের অতিরিক্ত চাপ, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারা, সহকর্মীদের সঙ্গে মতের অমিল আমাদের দৈনন্দিন জীবনে মানসিক চাপ সৃষ্টি করে। এতে আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর দীর্ঘমেয়াদী খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। তবে কয়েকটি ছোট পরিবর্তন মানসিকচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে: 

অফিসের কাজ অফিসেই শেষ করুন
ব্যক্তিগত জীবন ও অফিসের কাজের মধ্যে একটি রেখা টানতে চেষ্টা করুন। অফিসের কাজ অফিস সময়ের মধ্যে শেষ করলে বাসায় কাজের চাপ থাকবে না। বেশি প্রয়োজনীয় কল বা ম্যাসেজ বাদে বাসায় অফিসের কাজ করা থেকে বিরত থাকুন।

সহকর্মীদের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করুন
কর্মক্ষেত্রে প্রতিটি মানুষের স্বভাব আলাদা এবং সকলের কাজের ধরন আলাদা হয়। দলগত কাজে মতের অমিল হওয়া স্বাভাবিক। এতে যেকোনো ধরনের কাজে সাহায্য নিতে বা মত প্রকাশে দ্বিধা না করে খোলামেলা আলোচনা করুন। এতে মনোমালিন্য হওয়ার আশঙ্কা কমে যায় এবং লক্ষ্য অর্জনে বাড়তি চাপ নিতে হয় না। সিদ্ধান্ত নিতেও সুবিধা হয়।

মাল্টিটাসকিং পরিহার 
প্রত্যেকটি কাজের জন্য আলাদা সময় বরাদ্দ রাখুন। অন্যথায় একসাথে অনেকগুলো কাজ আপনার কাজের প্রোডাক্টটিভি কমিয়ে মানসিক চাপ বাড়াতে পারে। 

কাজের মাঝে বিরতি 
অফিসে অনেকক্ষণ কাজ করার ফলে কাজে সহজেই একঘেয়েমি চলে আসে। এজন্য কাজের ফাঁকে ছোট ছোট বিরতি নিন যা আপনার মনকে প্রফুল্ল রাখবে এবং চাপ কমাতে সাহায্য করবে। এছাড়া সাপ্তাহিক ছুটিতে চেষ্টা করুন পরিবার পরিজনদের সঙ্গে ঘুরতে, তাদের সঙ্গে সময় কাটাতে।

এতে আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর দীর্ঘমেয়াদী খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। তবে কয়েকটি ছোট পরিবর্তন মানসিকচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে: 

অফিসের কাজ অফিসেই শেষ করুন
ব্যক্তিগত জীবন ও অফিসের কাজের মধ্যে একটি রেখা টানতে চেষ্টা করুন। অফিসের কাজ অফিস সময়ের মধ্যে শেষ করলে বাসায় কাজের চাপ থাকবে না। বেশি প্রয়োজনীয় কল বা ম্যাসেজ বাদে বাসায় অফিসের কাজ করা থেকে বিরত থাকুন।

সহকর্মীদের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করুন
কর্মক্ষেত্রে প্রতিটি মানুষের স্বভাব আলাদা এবং সকলের কাজের ধরন আলাদা হয়। দলগত কাজে মতের অমিল হওয়া স্বাভাবিক। এতে যেকোনো ধরনের কাজে সাহায্য নিতে বা মত প্রকাশে দ্বিধা না করে খোলামেলা আলোচনা করুন। এতে মনোমালিন্য হওয়ার আশঙ্কা কমে যায় এবং লক্ষ্য অর্জনে বাড়তি চাপ নিতে হয় না। সিদ্ধান্ত নিতেও সুবিধা হয়।

মাল্টিটাসকিং পরিহার 
প্রত্যেকটি কাজের জন্য আলাদা সময় বরাদ্দ রাখুন। অন্যথায় একসাথে অনেকগুলো কাজ আপনার কাজের প্রোডাক্টটিভি কমিয়ে মানসিক চাপ বাড়াতে পারে। 

কাজের মাঝে বিরতি 
অফিসে অনেকক্ষণ কাজ করার ফলে কাজে সহজেই একঘেয়েমি চলে আসে। এজন্য কাজের ফাঁকে ছোট ছোট বিরতি নিন যা আপনার মনকে প্রফুল্ল রাখবে এবং চাপ কমাতে সাহায্য করবে। এছাড়া সাপ্তাহিক ছুটিতে চেষ্টা করুন পরিবার পরিজনদের সঙ্গে ঘুরতে, তাদের সঙ্গে সময় কাটাতে।