টি-টোয়েন্টির পরিসংখ্যানে বাংলাদেশ-ভারত

টি-টোয়েন্টির পরিসংখ্যানে বাংলাদেশ-ভারত

ছবি:সংগৃহীত

টেস্ট সিরিজে চূড়ান্ত ব্যর্থতার পর বাংলাদেশের সামনে এবার টি-টোয়েন্টির চ্যালেঞ্জ। টেস্টের মতো এই ফরম্যাটেও কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে শান্তদের। কেননা টানা ১৫টি টি-টোয়েন্টি সিরিজে অপরাজিত গৌতম গম্ভীরের শিষ্যরা। আজ রবিবার (৬ অক্টোবর) খেলা শুরু বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়।

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ভারতের বিপক্ষে ১৪ বার মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ দল। তাতে জয় মাত্র একটি। সেটি এসেছিল ২০১৯ সালে, দিল্লিতে। সবশেষ ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দেখা হয়েছিল তাদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের নর্থ সাউন্ডে সে ম্যাচে ৫০ রানে হেরেছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের মাটিতে ২০১৯ সালের পর ফের মুখোমুখি হচ্ছে দু'দল।

অবশ্য এবার ‘অচেনা’ ভেন্যু মধ্যপ্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের (এমপিসিএ) মাঠ শ্রীমন্ত মাধবরাও সিন্ধিয়া ক্রিকেট স্টেডিয়াম বা গোয়ালিয়র আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খেলবে বাংলাদেশ। ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হতে যাচ্ছে এ মাঠের।

সিরিজ শুরুর আগে গতকাল সফরকারীদের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন টাইগার ব্যাটার তাওহিদ হৃদয়। নিজেদের লক্ষ্য জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা অবশ্যই এখানে জিততে এসেছি। এটা আমাদের জন্য সিরিজ জয়ের বড় একটা সুযোগ। এখানে আসার আগে ঢাকায় আমরা অনুশীলন করেছি। আমি মনে করি আমরা ভালোভাবে প্রস্তুত। আশা করছি ভালো করব। আলাদা করে কিছু করিনি। অবশ্যই সিরিজ গুরুত্বপূর্ণ। সবাই এখানে ভালো করতে চায়। আমরাও সেরা চেষ্টাটা করব। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে চাপ থাকেই কম-বেশি। সেটি মাথায় থাকলে ভালো করতে পারব না। আমাদের মনোযোগ ভালো করার দিকে, ফলাফল পক্ষে আনার দিকে।’

গোয়ালিয়রে উইকেটের ধরন প্রসঙ্গে হৃদয় বলেন, ‘উইকেট স্লো নাকি ধামাকা তেমন কিছু মাথায় নেই সত্যি বলতে। জেতার জন্য খেলব অবশ্যই। আমাদের লক্ষ্য আছে সিরিজ জয়ের এবং ভালো খেলার। তাই (পিচ নিয়ে) ওরকম চিন্তাভাবনা করছি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘মাঠে খেলতে নামলে কে আছে কে নাই চিন্তা করি না। আমাদের খেলার দিকেই ফোকাস করি। প্রসেস মেনটেইনের চেষ্টা থাকে। তাদের হারানোর সুযোগ আছে, এমন না আমরা ওদের বড় দলকে হারাইনি। টি-২০ তে বড় দল ছোট দল নাই। যে ভালো করবে সেই জিতবে।’