অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জবাব দিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) দুদক কার্যালয়ে যাবেন।
ইউনূস
অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোবেলজয়ী ড. ইউনূসসহ ১৩ জনকে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) তলব করা হয়েছে।
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচার স্থগিতে ১৭৫ বিশ্বনেতার খোলাচিঠি প্রতিবাদ জানিয়ে পাল্টা বিবৃতি দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের ৫১০ আইনজীবী।
গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলার বিচার শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে বিচারকার্য শুরু হয়।
শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান মামলা স্থগিত চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেওয়া বিশ্বের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের খোলা চিঠির প্রতিবাদ জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের ৫০ সম্পাদক।
কয়েকজন নোবেল বিজয়ী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী এবং সুশীল সমাজের সদস্যদের খোলা চিঠিকে ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত’ উল্লেখ করে তা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশ সরকার রাজনৈতিক বা অন্য কোনো কারণে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. ইউনূসকে হয়রানি করছে না।
নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, ২০০৭ সালের কুশীলবরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। মানুষের টাকা আত্মসাতকারীর বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না, এটা নিয়ে সবার মাথাব্যথা।
ড. ইউনূসের মামলা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী কাদের বলেছেন, ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা আওয়ামী লীগ করেনি। বঞ্চিত শ্রমিকরা এখানে মামলা করেছে। কেউ ট্যাক্স ফাঁকি দিলে, গরিবের অর্থ আত্মসাৎ করলে তার বিরুদ্ধে মামলা হবে না?
শান্তিতে নোবেলজয়ী বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত ও সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেতৃস্থানীয় দেড় শতাধিক ব্যক্তি খোলা চিঠি পাঠিয়েছেন