নজিরবিহীন ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার জবাবে ইরানে হামলার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে ইসরায়েল।
ইসরায়েল
মধ্যপ্রাচ্যের শান্তির জন্য হুমকি হিসেবে একে অপরকে পাল্টাপাল্টি দোষারোপ করেছে ইরান ও ইসরায়েল। পাশাপাশি দুটি দেশই একে অপরকে ‘চিরশত্রু’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে।
অবশেষে প্রথমবারের মতো সরাসরি ইসরায়েলে হামলা করে বসল চির বৈরী দেশ ইরান।
ইরান থেকে ইসরায়েলের উদ্দেশ্যে শতাধিক ড্রোন ও ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছে। এসব প্রতিহত করতে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যস্ত সময় পার করছে।
ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের গাজা এবং পশ্চিম তীরে ভ্রমণে নাগরিকদের সতর্ক করে দিয়েছে কানাডা।
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে নিজেদের দূতাবাসে ইসরায়েলি বিমান হামলার প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা শুরু করেছে ইরান।
ইরানের সরাসরি হামলার আশঙ্কার মধ্যে ইসরায়েলের সামরিক স্থাপনায় রকেট হামলা চালালো লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ।
ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিব থেকে একটি কার্গো ফ্লাইটের সরাসরি ঢাকায় অবতরণ নিয়ে নানামুখি আলোচনা চলছে কয়েকদিন ধরে।
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেট ভবনে হামলা চালানোর পর থেকে ইহুদিবাদী ইসরাইল তেহরানের পক্ষ থেকে প্রতিশোধমূলক হামলার ভয়ে প্রবল আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১২২ ফিলিস্তিনি।খবর কাতারভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা।