বাজেট ঘাটতি মেটাতে প্রতিবছরই ব্যাংক খাত থেকে ঋণ নেয় সরকার। চলতি অর্থবছরের প্রথম দেড় মাসেই বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে সরকার।
ঋণ
করোনায় ভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্ত সিএসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য গঠিত তহবিল থেকে ঋণের আবেদনপত্র গ্রাহকবান্ধব করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
হিসাব খুলে ও ক্রেডিট কার্ড নিয়ে ব্যাংকগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো করা শুরু করেছিলেন সাহেদ করিম। কোনো কোনো ব্যাংক থেকে টাকাও নিয়েছেন। কোথাও নিজ নামে, আবার কোথাও ভিন্ন নামে। প্রতারণার কারণে ধরা না পড়লে কোনো ব্যাংক বড় বিপদে পড়ে যেত।
পবিত্র ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়া ক্রয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ঋণ সুবিধা পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে দেশব্যাপী বন্ধের প্রেক্ষিতে ক্ষতিগ্রস্থ ব্যাংক ঋণ গ্রহিতাদের দুই মাসের সুদ মওকুফ করতে সরকারের পক্ষ থেকে ২ হাজার কোটি টাকার নতুন আরেকটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন।
করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ৭৩ কোটি ২০ লাখ ডলার ঋণ সহায়তা দিচ্ছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
করোনাভাইরাস মোকাবিলায় তাৎক্ষণিক কেনাকাটা বিশেষ করে স্বাস্থ্য খাতের সুরক্ষা সামগ্রীর জন্য এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সাথে বুধবার ১০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে সরকার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির বলেছেন,‘হলমার্কের ঘটনার পর সোনালী ব্যাংকসহ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর কর্মকর্তাদের ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে অনেক সংকোচ ও ভীতি রয়েছে। এটি একেবারে থাকা উচিত নয়।’
ব্যাংক থেকে টাকা নিয়ে ঋণ শোধ করেননি অনেক ব্যবসায়ী।
নতুন বছরের (২০২০ সাল) এপ্রিল মাস থেকে ব্যাংক আমানতে ৬ ও ঋণে ৯ শতাংশ সুদহার বাস্তবায়ন শুরু হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্র আ হ ম মোস্তফা কামাল।