করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে আজ বুধবার দেশজুড়ে ভ্যাকসিনের তৃতীয় ও চতুর্থ ডোজ টিকাদানের বিশেষ ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। সাত দিনব্যাপী আয়োজিত এই ক্যাম্পেইন চলবে আগামী ১১ জুলাই পর্যন্ত।
করোনার
করোনা মহামারীকে কেন্দ্র করে বৈশ্বিক জরুরি অবস্থার অবসান ঘোষণা করেছে জাতিসঙ্ঘের অন্যতম অঙ্গসংগঠন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। মহামারী শেষ হওয়ার জন্য এটিকে একটি বড় পদক্ষেপ বলছে সংস্থাটি।
ভারতের বিভিন্ন রাজ্য ও এলাকায় আবারও করোনার প্রকোপ বাড়তে শুরু করেছে। গত কয়েক দিন ধরে দেশটিতে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকায় আবারও মাস্ক পরা বাধ্যমূলক করাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট বাংলাদেশের মানুষের উপর তেমন প্রভাব পড়বে না।
বাংলাদেশে এখনও করোনাভাইরাসের নতুন উপধরনের (বিএফ-৭) উপস্থিতি পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)।
চীন ও ভারতসহ বেশ কয়েকটি দেশে করোনার নতুন উপধরন দেখা দিয়েছে। এ ধরন প্রতিরোধে দেশের সব বিমান, স্থল ও সমুদ্রবন্দরে স্ক্রিনিং জোরদার করার নির্দেশ ও সতর্কতা জারি করেছে স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। এজন্য সকল বন্দরে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টসহ চার দফা সুপারিশ করেছে কোভিডবিষয়ক জাতীয় কারিগরি কমিটি।
দেশে করোনাভাইরাসের চতুর্থ ডোজ টিকা দেওয়া শুরু হচ্ছে আজ। সকাল ৯টা থেকে সারাদেশে একযোগে এই টিকা দেওয়া হবে।
দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের (৫-১১ বছর) করোনার টিকাদান কার্যক্রম পরীক্ষামূলকভাবে ১১ আগস্ট থেকে শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
বর্তমানে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঊর্ধ্বগতিতে। এই সংক্রমণ প্রতিরোধে জুলাইয়ের শেষে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সি শিশুদের টিকা প্রয়োগ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. খুরশিদ আলম।
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের প্রায় প্রতিটি ঘরেই মানুষ জ্বর এবং ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এতে করে ফার্মেসিগুলোতে নাপা বা প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধের চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ ।