আনুষ্ঠানিকভাবে দেশে করোনা ভ্যাকসিন দেয়ার আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ার উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
টিকা
অগ্রাধিকারী ভিত্তিতে কাদের কী পরিমাণ কোভিড-১৯ টিকা দেয়া হবে, তা বুধবার জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
টিকার অভাব নেই, কিন্তু ভয়ে এগিয়ে আসছেন না গ্রহীতারা। ইউরোপের উল্টা ছবি ভারতে। কারণ, অনেকেই মনে করছেন, ভারত বায়োটেকের করোনাভাইরাস টিকা তৃতীয় দফার ট্রায়াল ঠিক মতো শেষ করেনি।
কোভিড-১৯ মহামারি নিয়ন্ত্রণে আনার অংশ হিসেবে বিশ্বজুড়েই গণ-টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে। বাংলাদেশেও বুধবার বিকেল থেকে শুরু হওয়ার কথা আনুষ্ঠানিক টিকাদান কর্মসূচি।
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে একযোগে টিকা প্রয়োগ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন নিয়ে ইউরোপে বিতর্ক। জার্মান মিডিয়ার রিপোর্ট, ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে এই টিকা ৮ শতাংশ কার্যকর।
ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে সরকারিভাবে কেনা ৫০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর।
ধনী ও দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিন নিয়ে বিভাজন দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে।সোমবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও) সতর্ক করে এ কথা বলেছে।
ধুমপান ও মদপানের ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায় এবং ফ্লু, করোনাভাইরাসসহ বিভিন্ন রোগের প্রতিরোধে দেয়া টিকার কার্যকারিতাকে কমিয়ে আনে।