টিকা

ক্যান্সার সৃষ্টিকারী আর্সেনিক, সিসা ও ক্যাডমিয়ামের মতো মারাত্মক ক্ষতিকর বিষের ভেতর বসবাস করছে রাজধানীর মানুষ। ঢাকার বাতাসে এসব বিষাক্ত পদার্থের উপস্থিতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত মাত্রার প্রায় দ্বিগুণ বলে নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে।

সারা বিশ্বে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা গ্রহণকারীরা নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যেই কোভিডের এই টিকা সারা বিশ্ব থেকে তুলে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে প্রস্তুতকারী কোম্পানি। তারই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে যারা অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা গ্রহণ করেছেন তারা কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগছেন কী-না তা নিয়ে অনুসন্ধান চলছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি কোভিড টিকা 'কোভিশিল্ড' এবং 'ভ্যাক্সজেভরিয়া'র বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে বিভিন্ন মহলে। এই নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। এই আবহে বিখ্যাত ওষুধ ও টিকা প্রস্তুতকারী কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা বৈশ্বিকভাবে নিজেদের সব করোনা টিকা প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

সম্প্রতি চাউর হয়েছে করোনা ভ্যাকসিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিচ্ছে টিকা গ্রহণকারীদের শরীরে। এর পরিপ্রেক্ষিপ্রেক্ষিতে ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকা লন্ডনের আদালতে স্বীকার করে নিয়েছে, তাদের ভ্যাকসিনে সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।

হজযাত্রীদের টিকা গ্রহণের সময় স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট লাগবে। সরকার নির্বাচিত মেডিকেল সেন্টারগুলো থেকে টিকা নেওয়ার আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষার কিছু রিপোর্ট সাথে আনতে সুপারিশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

মানুষের স্নায়ুতে করোনা টিকার জটিল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রমাণ মিলেছে সাম্প্রতিক এক গবেষণায়। যদিও টিকার এ প্রভাব খুব বিরল বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। বিশ্বজুড়ে বহুল ব্যবহৃত ফাইজার, মডার্না ও অ্যাস্ট্রোজেনেকা ভ্যাকসিনের ওপর চালানো হয়েছে এ গবেষণা।

দেশে শনাক্ত হয়েছে করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১। এছাড়া বাড়ছে করোনা সংক্রমণও। তাই দ্রুত টিকা দিতে নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। 

ম্যালেরিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্বের লড়াই এক ধাপ এগিয়ে গেল।

চীনের উহান থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসে তিন বছরে ৬৯ লাখের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আক্রান্ত হয়েছেন ৭০ কোটির বেশি মানুষ। ভাইরাসটির টিকা আবিষ্কার এবং প্রয়োগ শুরুর পর এটি নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে শুরু করে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের সমর্থনে ভোলায় ঝটিকা মিছিল করেছে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠন। এক পর্যায়ে পুলিশ ধাওয়া দিলে পুলিশের দিকে ইট-পাটকেল ছোড়ে তারা। এতে শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।