এই ব্রহ্মাণ্ডে কোথাও কি রয়েছে পৃথিবীর দোসর? যেখানে থাকবে নির্দিষ্ট বায়ুমণ্ডল। আর থাকবে প্রাণ। আজও তার খোঁজ মেলেনি। তবে খোঁজায় কমতি রাখেননি জোতির্বিজ্ঞানীরা। এবার তাঁরা আবিষ্কার করলেন একটি নতুন গ্রহ (Exoplanet)। আমাদের সৌরজগৎ থেকে বহু দূরে তার অবস্থান। পৃথিবী থেকে দূরত্ব ৯০ আলোকবর্ষ। যেটিকে দেখে বিস্মিত গবেষকরা।
নাসা
আশা জাগাচ্ছে নাসার পারমাণবিক ঘড়ি। পরীক্ষার প্রথম ধাপ পেরিয়েছে এই যন্ত্র। আর তা উসকে দিচ্ছে সৌরজগতের বাইরে মহাকাশের দূরতম কোণে ভ্রমণের সম্ভাবনাকে। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা ২০১৯ সালের জুনে একটি কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করার সময় তার ভিতরে রেখে দিয়েছিল একটি ‘ডিপ স্পেস অ্যাটমিক ক্লক’।
এই মহাবিশ্বে আমরা কি একা? বহুদিন ধরে এই প্রশ্ন জেগেছে বিশ্ববাসীর মনে। এখনও এই প্রশ্নের সদুত্তর পাওয়া সম্ভব হয়নি। বিজ্ঞানীরা ছায়াপথে প্রাণ থাকতে পারে এমন অঞ্চলের সন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা একশরও বেশি বেবি স্কুইড এবং পাঁচ হাজারের মতো একটি আণুবীক্ষণিক প্রাণী আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে পাঠাতে যাচ্ছে।
ফের এক নতুন উদ্যোগ নিল নাসা (National Aeronautics and Space Administration)। আবার পৃথিবী থেকে জীব মহাকাশে পাঠানোর তোড়জোড় শুরু করেছে এই মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি। তার পরিকল্পনাও শুরু হয়ে গিয়েছে। ৫ হাজার টারডিগ্রেড ও ১২৮টি স্কুইডের বাচ্চা মহাকাশে পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে তারা।
ইতিহাস গড়ল নাসার হেলিকপ্টার ইনজেনুইটি। মঙ্গলের মাটিতে সোমবার প্রথমবার ওড়ে নাসার হেলিকপ্টার। যদিও এর আগে টেস্ট রান হয়েছিল। কিন্তু সোমবার শুরু হল মিশন। অন্য গ্রহে বিমান কন্ট্রোল করল নাসা।
‘হৃদয়ে লেখো নাম সে নাম রয়ে যাবে।’ কিন্তু সেই হৃদয়ই যদি ছোট হয়ে যায়? গবেষকদের দাবি তেমনই। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, মহাকাশচারীদের হৃদয় সঙ্কুচিত হয়ে যাচ্ছে দীর্ঘ সময় মহাকাশে কাটানোর সময়! সম্প্রতি সামনে এসেছে এমনই চমকপ্রদ তথ্য।
যে গ্রহাণু পৃথিবীকে ধাক্কা মারতে পারে বলে একসময় বড়রকম আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল, তা অন্তত আগামী এক শ’ বছর ঘটবে না এবং পৃথিবী ‘নিরাপদ’ বলে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা নিশ্চিত করার পর পৃথিবীর মানুষ এখন স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে পারবে।
‘মহাকাশের লাল লণ্ঠন’ মঙ্গল গ্রহকে ঘিরে রহস্যের যেন শেষ নেই। এতদিন জানা ছিল, কোটি কোটি বছর আগে লাল গ্রহে পানি থাকলেও পরে তা উড়ে গিয়েছিল বলে ধারণা ছিল। কিন্তু কোথায় উড়ে গিয়েছিল সেই পানি?
চলতি বছরের সবচেয়ে বড় গ্রহাণুটি ১২ লাখ ৫০ হাজার মাইলের কাছ দিয়ে ২১ মার্চ রোববার আমাদের এই পৃথিবী অতিক্রম করবে। নাসা বৃহস্পতিবার এ কথা জানায়।