বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবর্তনে জাতিসঙ্ঘকে একটি স্পষ্ট রোডম্যাপ প্রস্তুত করার অনুরোধ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বুধবার (১৬ জুন) বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের বঙ্গবন্ধু লাউঞ্জে জাতিসঙ্ঘ মহাসচিবের মিয়ানমার বিষয়ক বিশেষ দূত ক্রিস্টিন এস বার্গনারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠককালে তিনি এ অনুরোধ করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে জাতিসঙ্ঘকে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে জোরপূর্বক বিতাড়িত হওয়া রোহিঙ্গাদের সম্মানের সাথে নিজেদের জন্মভূমিতে ফিরে যেতে জাতিসঙ্ঘকে সহায়তা করার দাবি জানানো হয়।
পরিকল্পনামন্ত্রী আব্দুল মান্নানের সঙ্গে কোনো দ্বন্দ্ব নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন। সিলেটের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশের পর সোমবার (১৪ জুন) নিজের ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বিষয়টি পরিষ্কার করেন তিনি।ফেসবুকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিখেন, 'মান্নান আমার বন্ধু, মান্নানের সাথে আমার সম্পর্ক ৫০ বছরের অধিক। আমি এবং মান্নান সুখে দুঃখে সব সময়ই ছিলাম এবং আছি, ভবিষ্যতেও আমৃত্যু থাকব বলেই আশা করি।’
‘পাসপোর্টের সাথে পররাষ্ট্রনীতির কোনো সংঘর্ষ নেই। আমরা ইসরাইলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার করি না। ফিলিস্তিনের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক আগের মতো রয়েছে। বাংলাদেশ ফিলিস্তিনি জনগণের সমর্থনে কাজ করে যাবে।’
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের একটা বড় অংশকে নিজেদের অভিবাসন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে নিতে পারে। ২০২১-২২ সালে অভিবাসন প্রত্যাশী শরণার্থীদের মধ্যে রোহিঙ্গাদের সুযোগ দেয়ার ব্যাপারে একথা উঠে আসে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, স্বাধীনতার পূর্বে ও পরে বঙ্গবন্ধুর কূটনৈতিক শক্তি ও দূরদর্শীতার যোগ্য উত্তরাধিকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক কূটনীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরে সাধারণ মানুষ খুশি বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর গতিশীলতা ও দূরদর্শিতার উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি তৈরি হয়েছে।
ভাসানচরে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা চেয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেসের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এ সহায়তা চান।
‘আপনারা শুনে তাজ্জব হবেন আমেরিকার কিছু লোকজন বাংলাদেশে এসেছে টিকা নিতে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, আপনি এখানে টিকা নিতে আসলেন কেন?