ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের বরিশাল জেলার অংশে গত পাঁচ দিনে পৃথক পাঁচটি দুর্ঘটনায় ছয় ব্যক্তি নিহত হয়েছে।
পৃথক দুর্ঘটনা
ভোলায় পৃথক দুর্ঘটনায় দুই শিশুসহ ৩ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে পুকুরের পানিতে ডুবে তানহা (৮) ও রাফিয়া (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
হবিগঞ্জের বাহুবল ও চুনারুঘাট উপজেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা উল্টে এবং মোটরসাইকেলের সঙ্গে অটোরিকশার সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন।
বরিশালের বাবুগঞ্জ ও বানারীপাড়া উপজেলায় অগ্নিদগ্ধ, ইজিবাইক চাপায় ও বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তিনজনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে।
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত ও চারজন আহত হয়েছেন। শনিবার (৪ নভেম্বর) বেলা ১টার দিকে কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী সড়কের কুমারখালী ফায়ার সার্ভিস স্টেশন ও বাটিকামারা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
রাজধানীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ভবঘুরে নিহত হয়েছেন। বুধবার রাতে মিরপুর কালশী রোডে ট্রাকের ধাক্কায় আব্দুর রহিম (৮০) নামে এক বৃদ্ধ মারা যান।
দিনাজপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালকসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন- দিনাজপুর শহরের রেলকোলীর বাসিন্দা লোকমানের ছেলে সোহেল (৩৮), আরোহী সিপাহী পাড়ার রুস্তম আলীর মেয়ে সেলিনা (২৮) এবং পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলার প্রধানাবাদ গ্রামের বাসিন্দা মৃত বেলাল হোসেনের ছেলে মাওলানা হযরত আলী (৫৬)।
ভারতের পৃথক দুর্ঘটনায় ৩১ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন আরো ২৭ জন। এতে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাত।
দক্ষিণ-পূর্ব তুরস্কে দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ৩২ জন নিহত হয়েছেন। শনিবার দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যানবাহনগুলো আগে দুর্ঘটনায় অংশ নেয়া উদ্ধারককর্মীদের গায়ে আঁছড়ে পড়ে বিধ্বস্ত হয়।