চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছর বাংলাদেশের প্রকৃত জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে ৫.২ শতাংশ হবে। ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি, কঠোর আর্থিক অবস্থা, বিঘ্নিত আমদানি নিষেধাজ্ঞা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে প্রবৃদ্ধি হ্রাস পাবে। তবে আগামী অর্থবছর প্রবৃদ্ধি ৬.২ শতাংশে উঠবে বলে আশা করছে আন্তর্জাতিক দাতাসংস্থা বিশ্বব্যাংক।
প্রবৃদ্ধি
চীনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ২০২২ সালে ৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মঙ্গলবার দেশটির সরকারি উপাত্ত থেকে এ কথা জানা গেছে। খবর এএফপি’র।
টেকসই বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং ‘বৈশ্বিক দক্ষিণ’ (গ্লোবাল সাউথ)-এর উন্নয়নের জন্য সম্মিলিতভাবে সমাধান করা প্রয়োজন বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) প্রধান ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা বলেছেন, প্রধান অর্থনীতির ধীরগতির কারণে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি দু’শতাংশের নিচে নেমে যেতে পারে।
বাংলাদেশের টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য উপকূলীয় স্থিতিস্থাপকতায় ক্রমাগত বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ : বিশ্ব ব্যাংক
ক্রমবর্ধমান জলবায়ু ঝুঁকির সাথে বাংলাদেশের উন্নয়ন রক্ষার স্বার্থে উপকূলীয় অঞ্চলে জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা জোরদার করার জন্য বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে হবে। আজ বিশ্বব্যাংকের একটি নতুন প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
চলতি ২০২২-২৩ করবর্ষের প্রথম মাস জুলাইয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আয়কর, স্থানীয় পর্যায়ের মূল্য সংযোজন কর (মূসক) এবং আমদানি-রপ্তানি শুল্ক মিলে মোট রাজস্ব আয় করেছে ১৭ হাজার ৫২০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা, যা বিগত করবর্ষের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১৫ শতাংশ বেশি।
চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ছয় দশমিক চার শতাংশ হতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি চলতি অর্থবছরে ৬ দশমিক ৪ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।বৃহস্পতিবার 'শিফটিং গিয়ারস: ডিজিটাইজেশন অ্যান্ড সার্ভিস লেড ডেভেলপমেন্ট প্রোজেক্ট' শিরোনামের দক্ষিণ এশিয়ার সর্বশেষ অর্থনৈতিক হালহকিকতের ওপর বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক-এডিবি এমনই পূর্বাভাস দিয়েছে।