বিএনপির স্থায়ী কমিটি সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে দেখতে তার কার্যালয়ে গিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল
সরকার সুপরিকল্পিতভাবে সংঘাত সৃষ্টি করতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের একটি বক্তব্য উল্লেখ করে বলেন, ‘তার এ বক্তব্য বিরোধীদলের ওপর অস্ত্র ব্যবহারের নতুন চক্রান্ত।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার কথায় কথায় বলেন, খালেদা জিয়াকে দয়া দেখিয়ে বাসায় রেখেছি। আমরা দয়া চাইনি, জাস্টিস চেয়েছি। আমরা ন্যায়বিচার চেয়েছি, প্রাপ্যটা চেয়েছি।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘বর্তমানে অসহনীয় দ্রব্যমূল্যের চাপে মানুষের মাঝে ঈদের কোনো আনন্দ নেই। তিনি বলেন, সরকার সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো কালেই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। আগামীতেও হবে না।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগের কাজই ভোট চুরি করা। গত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারে নাই। আগামীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে বাধ্য করা হবে। আমরা সন্ত্রাস পছন্দ করি না। আমরা শান্তিতে বিশ্বাস করি। আমাদেরকে জেগে উঠতে হবে। এ সরকারকে হঠাতে হবে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগের কারণে আজকে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। অথচ তারা বলছে তারা নাকি ভয় পাই না।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ছাড়া দলীয় সরকারের অধীনে আর কোনো নির্বাচন হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘১৪-১৮ সালে ভোট দিতে পারেনি জনগণ। সামনের নির্বাচন নিয়ে নির্বাচন নির্বাচন খেলা খেলতে চাচ্ছে আওয়ামী লীগ। কোনো নির্বাচন হবে না, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে না হলে।’
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘যারা নির্বাচন ভণ্ডুল করতে চায়, নির্বাচনকে প্রতিহত করতে চায়, তাদের সাথে সংলাপ করে কোনো ফায়দা নেই।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমেরিকা আমাদের ওপর ভিসা নীতি দেয়, স্যাংশন দেয়। এটা আমাদের জন্য আনন্দের কথা নয়। লজ্জার কথা।’