ভারতের স্বাধীনতা দিবসে কাশ্মিরের অধিকার হরণের পক্ষে বক্তব্য রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কঠোর সমালোচনা করেছেন বিরোধী দল কংগ্রেসের। সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিলের মধ্য দিয়ে কাশ্মিরের স্বায়ত্তশাসন ও বিশেষ মর্যাদা বাতিলের পদক্ষেপকে সরদার বল্লভভাই প্যাটেলের স্বপ্ন বাস্তবায়নের এক ধাপ অগ্রগতি আখ্যা দিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার দেশের ৭৩তম স্বাধীনতা দিবসে রাজধানী নয়া দিল্লিতে দেওয়া এক ভাষণে এসব কথা বলেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী।
মীর
নিউ ইয়র্ক টাইমসের এডিটোরোরিয়াল বোর্ডকে গতকাল (সোমবার) দেয়া সাক্ষাৎকারে মাজিদ খান জোর দিয়ে বলেন, কাশ্মীর ও আফগানিস্তান আলাদা দুটি ইস্যু, তিনি এ দুটোকে এক করতে চান না। তার দেশ আমেরিকা ও তালেবানের আলোচনার সফলতাও কামনা করা সত্ত্বেও পাক রাষ্ট্রদূত বলেন, অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতীয় দমন-পীড়ন খুব খারাপ সময়ে শুরু হয়েছে।
সোমবার থেকে টানা পাঁচদিন অবরুদ্ধ থাকার ভারত শাসিত কাশ্মীরের মানুষজন গতকাল (শনিবার) বিকেলে কিছুটা হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছিলেন।
মূলত ঈদের কেনাকাটা করার জন্য শনিবার কারফিউ কিছুটা শিথিল করা হয়েছিল। শ্রীনগরে শাটারও উঠেছিল কিছু কিছু দোকানপাটের। বেশ কিছু মানুষ রাস্তায় বেরিয়েছিলেন, শুধু ঈদের উপহারই নয় - নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতেও।
"এ আমার একমাত্র ছেলে, যদিও এখনো একেবারেই শিশু কিন্তু ও যেন বড় হয়ে বন্দুক হাতে নিতে পারে তেমনভাবেই ওকে তৈরি করবো"
শ্রীনগরে পা রাখার পর ২৪ ঘন্টারও বেশি পেরিয়ে গেছে, কিন্তু মনে হচ্ছে যেন মৃত্যু উপত্যকায় এসে পৌঁছেছি। রাস্তাঘাটে একশো গজ পরপরই সেনা চৌকি আর কাঁটাতারের ব্যারিকেড। রাস্তায় যত না সাধারণ মানুষ, তার চেয়ে বহুগুণ বেশি সেনা আর আধা সেনা।
মোঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর জায়গাটিকে আখ্যায়িত করেছিলেন পৃথিবীর স্বর্গ বলে। কেউ বলে প্রাচ্যের সুইটজারল্যান্ড। চিনার বন, আপেল বাগান আর তুষার শুভ্র পাহাড়ের কোল ঘেষে লেকের পাড়ে শান্তি প্রিয় মানুষ গুলোর বসবাস।
কাশ্মীরে আরও ১০ হাজার নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্য মোতায়েনের ঘোষণা দিয়েছে ভারত। দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল কাশ্মীরে দুই দিনের সফর শেষ করে আসার পরই নতুন করে সেনা মোতায়েনের এ ঘোষণা দেয়া হয়।