ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এবং জি সেভেন (জি ৭) সংস্থাগুলোর মাত্র আট দশমিক পাঁচ শতাংশ নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে বেরিয়ে যাওয়ার বা দেশটিতে তাদের কার্যক্রম স্থগিত করার পদক্ষেপ নিয়েছে। নতুন একটি প্রতিবেদনে এমনটাই দেখা গেছে।
রাশিয়া
রাশিয়া বলেছে যে তারা বাংলাদেশ সহ অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার নীতিতে `সর্বদা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।`
যুক্তরাষ্ট্রের একজন জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক এ সপ্তাহে ইউক্রেনে হামলা চালানো রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে 'পদ্ধতিগত' যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ এনে বলেন, নির্যাতনের ধরন দেখে বোঝা যাচ্ছে, ক্রেমলিনের সর্বোচ্চ পর্যায়ের নেতারা এ সম্পর্কে জানেন এবং তা সমর্থন করেন।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারত রাশিয়ার সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক প্রসারিত করবে এবং মস্কো থেকে তেল কেনা চালিয়ে যাবে। মস্কো থেকে ছাড়যুক্ত অপরিশোধিত তেলের আমদানি এই সম্পর্ক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে, সেরকম ইংগিত দেন তিনি।
সম্প্রতি ইউক্রেনীয় কিছু অঞ্চল রাশিয়ায় সংযুক্তকরণ এবং এর জেরে উত্তেজনা ছড়ালেও কূটনীতির দরজা খোলা রাখা উচিত বলে মনে করেন তুরস্কের প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র ইব্রাহিম কালিন।মঙ্গলবার রাতে যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে এক আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
ইউক্রেনে রাশিয়ার অব্যাহত ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রেক্ষাপটে শিল্পোন্নত জি-সেভেন দেশগুলো বলেছে, যতদিন দরকার, ততদিন তারা ইউক্রেনকে সমর্থন দিয়ে যাবে।জরুরি একটি ভার্চুয়াল বৈঠকে তারা বলেছে, ইউক্রেনের জন্য তারা সামরিক, কূটনৈতিক আর মানবিক সহায়তা দিয়ে যাবে।
ক্রাইমিয়ার সাথে রাশিয়ার সংযোগকারী সেতুতে বিস্ফোরণের ঘটনার পর ইউক্রেনজুড়ে বড় ধরনের হামলা শুরু করেছে রাশিয়া। কিয়েভসহ বড় শহরে গত দু’দিনে প্রায় এক শ‘ ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত করেছে।
ক্রিমিয়া ও রাশিয়ার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ রেল ও সড়ক সংযোগ সেতুটি বিস্ফোরণের ফলে কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা রোববার পরিদর্শনে যাবে রুশ ডুবুরিরা। শনিবার সেতুতে বিস্ফোরণে তিনজন নিহত হয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন ষাট বছরের মধ্যে বিশ্ব এবার পারমাণবিক যুদ্ধের সবচেয়ে বড় ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনের চারটি অঞ্চলকে রুশ ফেডারেশনের অন্তর্ভুক্ত করার চূড়ান্ত কাগজে স্বাক্ষর করেছেন।