উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ায় ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েলের প্রভাবে সৃষ্ট বন্যায় রাজবাড়ী জেলার দুজনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসের ফেসবুক পেইজে দেওয়া এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
- নিয়োগ দেবে ইসলামী ব্যাংক
- * * * *
- নিয়োগ দেবে বিসিসি
- * * * *
- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডোপ টেস্ট
- * * * *
- ৪০ জন অফিসার নেবে ডিজিকন
- * * * *
- নিয়োগ দেবে কর কমিশনারের কার্যালয়
- * * * *
লিবিয়া
লিবিয়ার আকস্মিক বন্যায় ২০ হাজারের বেশি লোকের মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। শনিবার রাতে লিবিয়ার উত্তর উপকূলে ঘূর্ণিঝড় দানিয়েল আঘাত করে।
লিবিয়ায় প্রলয়ঙ্করী ঝড় ও বন্যায় কয়েক হাজার মানুষ নিহত ও নিখোঁজের ঘটনায় দেশটির সরকার ও জনগণের প্রতি শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ায় ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েলের প্রভাবে সৃষ্ট বন্যায় অন্তত ছয় বাংলাদেশি নাগরিকের প্রাণহানি ঘটেছে। বন্যায় দেশটির সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত শহর দেরনায় আরও কিছুসংখ্যক বাংলাদেশি নিখোঁজ রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ঘূণিঝড় ড্যানিয়েলের প্রভাবে সৃষ্ট বৃষ্টি ও বন্যায় ‘বিপর্যয়কর পরিস্থিতি’। দেখা দিয়েছে বন্যা। সুনামির মতো এই বন্যায় সাগরে ভেসে হাজার হাজার মানুষ। গত সোমবার এই ঝড় সংঘটিত হয়।
লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা পাঁচ হাজারে পৌঁছেছে। এ তথ্য জানিয়েছে পূর্ব লিবিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যায় প্রাণহানি ৩ হাজারে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে থাকা বেনগাজি কর্তৃপক্ষ।এদিকে, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ত্রিপোলি সরকার ওই অঞ্চলটিকে দুর্যোগপূর্ণ এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছে এবং সেখানে ত্রাণ পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে। ইতোমধ্যে ত্রাণবহর সেখানে যাত্রা শুরু করেছে।
লিবিয়ায় প্রবল বন্যায় দু'হাজার লোক মারা গেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় দানিয়েলের আঘাতে সৃষ্ট এই বন্যায় বেশ কয়েকটি উপকূলের পুরো এলাকা বিধ্বস্ত হয়েছে, দারনা নগরী 'পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।'
শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় এবং ভারী বন্যায় লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে গত দুই দিনে কমপক্ষে ১৫০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। প্রাকৃতিক এই দুর্যোগে নিখোঁজ রয়েছেন আরও কয়েক ডজনের বেশি মানুষ।
লিবিয়ার বেনগাজি শহরের গানফুদা ডিটেনশন সেন্টারে আটক পড়া ১৫১ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় তাদের উদ্ধার করে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রচেষ্টায় তাদের দেশে পাঠানো হয়।