শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

ফের বাড়ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি

ফের বাড়ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি

করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মধ্যে শিক্ষার্থীদের ঝুঁকির মধ্যে না ফেলতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর চিন্তাভাবনা করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে বলা যায়, ফের বাড়ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি।

সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় চাইলেই খুলবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় চাইলেই খুলবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোই সিদ্ধান্ত নেবে। তারা যখন মনে করবেন উপযুক্ত পরিবেশ হয়েছে তখনই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিতে পারবেন।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়বে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়বে

আগামী ৬ আগস্ট পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে প্রায় চার মাস ধরে বন্ধ রয়েছে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এই ছুটি শেষ হওয়ার পরই কি খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান? এমন প্রশ্ন সকলেরই

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখনই খোলা হচ্ছে না : প্রধানমন্ত্রী

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখনই খোলা হচ্ছে না : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই মুহূর্তে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়ে রবিবার বলেছেন, শিক্ষার্থীরা দেশের ভবিষ্যত এবং সরকার তাদের ঝুঁকিতে ফেলতে চায় না।

সংসদ টিভিতে শুরু হলো ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ক্লাস

সংসদ টিভিতে শুরু হলো ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ক্লাস

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে প্রথম দফায় ৩১ মার্চ এবং দ্বিতীয় দফায় ৯ এপ্রিল পর্যন্ত সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে : শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে : শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষার্থীদের মাঝে গণতান্ত্রিক চর্চা, নিজেদের অধিকার সম্পর্কে ধারণা, অন্যের মতামতের প্রতি সহিষ্ণুতা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে আন্তরিকতা তৈরি, শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার হার রোধসহ নিজেদের মূল্যবোধ এবং দায়িত্ব সর্ম্পকে শিক্ষা প্রদানে স্কুল কেবিনেট নির্বাচন আয়োজন করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাইকোলজিস্ট নিয়োগ দিতে হাইকোর্টের রুল

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাইকোলজিস্ট নিয়োগ দিতে হাইকোর্টের রুল

বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, মাদরাসা ও স্কুলসহ দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাউন্সিলর (পরামর্শক) ও ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট নিয়োগ কেন করা হবে না তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।