শ্রমিক

করোনা পরিস্থিতিতে সারা বিশ্বেই ভোক্তার চাহিদা কমে যাচ্ছে। সেইসাথে পোশাক কারখানার কাজও কমেছে ৫৫ শতাংশ।

লক্ষ লক্ষ বিড়ি শ্রমিকের বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করে বিড়ি উৎপাদন ও বিক্রয় বন্ধ না করা ও বিড়ির উপর কর বৃদ্ধি না করার দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিড়ি শ্রমিক ও কর্মচারী ঐক্য পরিষদ।

করোনা সংকটে চরম অসহায়ত্বে দিন যাচ্ছে বিড়ি শ্রমিকদের। একদিকে কর্মহীন অন্যদিকে পাচ্ছে না কোন সরকারি সহায়তা। দুমুঠো খাবার জুটাতে হিমশিম খাচ্ছে তারা।

না পাচ্ছে কোন সরকারী সহযোগিতা না পাচ্ছে কোন কাজ। একবেলা খাবার জুটে তো অন্য বেলা না খেয়ে দিনাতিপাত করতে হচ্ছে। 

বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করে বিড়ি উৎপাদন ও বিড়ি বিক্রয় বন্ধ করা হলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন বিড়ি শ্রমিকরা

করোনাভাইরাসের প্রভাবে কারণে বেশী ক্ষতির মধ্যে পড়েছে পোশাক শ্রমিকরা

করোনায় মরতে চাই ক্ষুধার জ্বালায় নয় মানুষ যখন করোনাভাইরাসের কবল থেকে বাঁচতে ব্যস্ত, তখন অসহায় বিড়ি শ্রমিকরা মরতে বসেছে ক্ষুধার জ্বালায়।

বিড়িতে বিদ্যমান শুল্ক কমানো ও সপ্তাহে ৬দিন কাজের নিশ্চয়তাসহ ৫ দফা দাবি জানিয়েছে বিড়ি শ্রমিকরা। মঙ্গলবার পাবনা ও ময়মনসিংহে পৃথক মানববন্ধনের মাধ্যমে এ দাবি জানিয়েছেন তারা। দাবি পূরন না হলে কঠোর আন্দোলনে যাবেন বলে হুমকি দিয়েছেন বিড়ি শ্রমিকরা।

বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করে বিড়ি উৎপাদন ও বিড়ি বিক্রয় বন্ধ না করা, বিড়িতে শুল্ক বৃদ্ধি না করা ও শ্রমিকদের সপ্তাহে ৬দিন কাজের সুযোগ প্রদানসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিড়ি শ্রমিকরা।