বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী উদ্ধার, ত্রাণ কার্যক্রম ও চিকিৎসা সেবা ত্বরান্বিত করতে ক্যাম্পের সংখ্যা বাড়িয়েছে। বর্তমানে বন্যা কবলিত এলাকায় সেনাবাহিনীর ৩০টি, নৌবাহিনীর দুটি,
সশস্ত্র বাহিনী
বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী উদ্ধার, ত্রাণ কার্যক্রম ও চিকিৎসা সেবা অব্যাহত রেখেছে। এর অংশ হিসেবে ক্যাম্পের সংখ্যা বাড়িয়ে বর্তমানে বন্যা কবলিত এলাকায় সেনাবাহিনীর ২৯টি, নৌবাহিনীর ৩টি এবং কোস্ট গার্ডের একটিসহ সর্বমোট ৩৩টি ক্যাম্পের মাধ্যমে উদ্ধার, চিকিৎসা সেবা এবং ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চলমান রেখেছে সশস্ত্র বাহিনী।
সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক বন্যার্তদের উদ্ধার, চিকিৎসা সেবা ও ত্রাণ সহায়তায় কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গত ২৪ ঘণ্টায় (২৬ আগস্ট ২০২৪) সর্বমোট ৩,৫৬৭ জন বন্যা দুর্গত ব্যক্তিকে হেলিকপ্টার ও বোটযোগে উদ্ধার করা হয়েছে।
সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। টানা চতুর্থবারের মতো সরকারপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণের পর সোমবার সকালে ঢাকা সেনানিবাসে এ শ্রদ্ধা জানান তিনি। এসময় গার্ড অব অনার দেয় একদল চৌকস সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য। সেই সঙ্গে বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর।
ভোটের মাঠে আগামী ৩ জানুয়ারি থেকে দায়িত্ব পালন করবে সশস্ত্র বাহিনী। ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট ৮ দিন মাঠে থাকবে তারা।
যুক্তরাষ্ট্রের ওরিগণ ন্যাশনাল গার্ড এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের মধ্যকার স্টেট পার্টনারশীপ প্রোগামের পনের বৎসর পূর্তি উপলক্ষ্যে আজ বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অফ ডিফেন্স কো-অপারেশন (ওডিসি) চীফ লেফটেন্যান্ট কর্নেল হান্টার গ্যালেসারের পক্ষ থেকে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানকে একটি শুভেচ্ছা উপহার প্রদান করা হয়।
জাতিসঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত বলেছেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি সুখী-সমৃদ্ধ উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে সশস্ত্র বাহিনী আরো কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
যথাযোগ্য মর্যাদায় মালয়েশিয়ায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হয়েছে।
আজ ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস। যথাযথ মর্যাদা ও উত্সাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপিত হবে। দেশের সব সেনানিবাস, নৌঘাঁটি ও স্থাপনা এবং বিমানবাহিনী ঘাঁটির মসজিদগুলোতে দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি এবং সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি ও অগ্রগতি কামনা করে ফজরের নামাজ শেষে মোনাজাতের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হবে।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন একটি শক্তিশালী, আধুনিক ও প্রশিক্ষিত সশস্ত্র বাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার অন্যতম পূর্বশর্ত।