গোটা ভারতজুড়ে কোটিপতির অভাব নেই। গৌতম আদানি এবং মুকেশ আম্বানির মতো ব্যবসায়ীরা বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছেন।
কোটিপতি
দেশে বেড়েছে কোটিপতির সংখ্যা। ব্যাংক হিসাবে কোটি টাকার বেশি রয়েছে, এমন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এখন এক লাখ ১৩ হাজার ৫৮৬টি।
সংসদ সদস্য হওয়ার পর গত পনের বছরে কয়েক কোটি টাকার মালিক হয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তার স্ত্রীও এখন কোটি টাকার মালিক। এ ছাড়া এই দম্পতির জায়গা-জমিও বেড়েছে বহুগুণ।
দেশে দিনে দিনে কোটিপতির সংখ্যা বেড়েই চলেছে। গত এক বছরে কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব পাঁচ হাজার বেড়েছে। আর তিন মাসে বেড়েছে ৩ হাজারের বেশি কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব।
ভারতের ৩০ জন মুখ্যমন্ত্রী ২৯ জনই কোটিপতি। একমাত্র পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি এই কোটিপতি মুখ্যমন্ত্রীর তালিকায় নেই। তার সম্পত্তি ১৫ লাখ রুপির কিছু বেশি। অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমক্র্যাটিক রিফর্মস বা এডিআর সম্প্রতি যে রিপোর্ট দিয়েছে তাতে এমনটাই দেখা যাচ্ছে।
দেশে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ব্যাংকে মোট আমানতের পরিমাণ বাড়লেও কমেছে কোটি টাকা আমানতকারীর সংখ্যা।
ছেলের আবদার মেটাতে ৩০ রুপি দিয়ে লটারির টিকিট কিনেছিলেন জগন্নাথ মণ্ডল। আর তাতে ভাগ্য বদলে গেছে তার। সেই লটারিই ছিল প্রথম পুরস্কার ১ কোটি রুপির।
দেশে প্রথমবারের মতো কোটিপতি আমানতকারীর সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়েছে। এক বছরের ব্যবধানে কোটিপতি আমানতকারী বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১২ হাজার।