বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস আরও কিছুটা কমিয়ে আনল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
জিডিপি
অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ অর্থ বিভাগের মধ্যমেয়াদী সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতিবিবরণী (২০২৩-২৪ থেকে ২০২৫-২৬) অনুযায়ী, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের শেষ নাগাদ জিডিপির ১১ দশমিক ২ শতাংশ রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার।
চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছর বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এর আগে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ৬ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির আভাস দিয়েছিল সংস্থাটি।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের সামগ্রিক বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। যা মোট জিডিপির ৫ দশমিক ২ শতাংশ।
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন বলেছেন, জিডিপিতে শিল্প খাতের অবদান ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিনি আগামীকাল সোমবার ‘সিআইপি (শিল্প) ২০২১’ সম্মাননা প্রদান উপলক্ষ্যে আজ এক বাণীতে এ কথা বলেন।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী প্রতি তিন মাসে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) তথ্য হালনাগাদ করার পরামর্শ দিয়েছে।
বৈশ্বিক সংকটের মধ্যেও আগামী অর্থবছরের জিডিপি (মোট দেশজ উৎপাদন) চলতি বাজার মূল্যে ৪৪ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করেছে অর্থ বিভাগ। এটি চলতি জিডিপির চেয়ে ১৪ লাখ কোটি টাকারও বেশি। স্থিরমূল্যে জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে পাওয়া গেছে এসব তথ্য।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলমান অর্থবছর ২০২১-২২ এ বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ছয় দশমিক নয় শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।বুধবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এডিবি এ তথ্য দিয়েছে।
চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ছয় দশমিক চার শতাংশ হতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।